ঝামেলা চলছিল অনেকদিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত রবিবার রাতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হলেন সিউড়ির বিদ্যাসাগর কলেজের জিওলজি বিভাগের শিক্ষিকা শুভ্রা মণ্ডল (২৫)। আত্মঘাতী হওয়ার আগে গলায় দড়ি লাগিয়ে সেলফি পাঠালেন প্রেমিককে। মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে সুমন চট্টোপাধ্যায় নামের ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দেহ উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

আত্মঘাতী কলেজ শিক্ষিকার পরিবারের অভিযোগ, সুমনের সঙ্গে তাঁদের মেয়ের সম্পর্ক ছিল প্রায় দু’বছর। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতার পরিবার তাদের কাছে দাবি করেছে, দু’জনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কও ছিল। কিন্তু বিয়ের কথা বললেই, তা অস্বীকার করত ওই যুবক।

অভিযোগ পত্রে শুভ্রার পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, বিয়ের কথা বলায় ওই যুবক নাকি শুভ্রাকে বলেছিল, “তুই মরে যা। তুই মরে গেলে আমি বেঁচে যাই।” ধৃতকে সোমবার দুপুরে সিউড়ি আদালতে তোলা হবে।
রবিবার রাতে খাওয়ার পর নিজের ঘরে চলে যান শুভ্রা। পরে দীর্ঘক্ষণ দরজা না খোলায় বাড়ির লোকেদের সন্দেহ হয়। দরজা খুলে শুভ্রাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পাশেই রাখা ছিল তাঁর মোবাইল। দেখা যায়, আত্মঘাতী হওয়ার আগেই সুমনকে শেষবারের মতো বিয়ে করার জন্য অনুরোধ করেন।

কিন্তু সুমন তাতেও রাজি না হওয়ায় চরম সিদ্ধান্ত নেন শুভ্রা।
রবিবার রাতে খাওয়ার পর নিজের ঘরে চলে যান শুভ্রা। পরে দীর্ঘক্ষণ দরজা না খোলায় বাড়ির লোকেদের সন্দেহ হয়। দরজা খুলে শুভ্রাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। পাশেই রাখা ছিল তাঁর মোবাইল। দেখা যায়, আত্মঘাতী হওয়ার আগেই সুমনকে শেষবারের মতো বিয়ে করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু সুমন তাতেও রাজি না হওয়ায় চরম সিদ্ধান্ত নেন শুভ্রা।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here