দেশের সময় ওয়েবডেস্ক:শুক্রবার বারাসতে কাছারি মাঠে প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং ঘণ্টা বাজিয়ে পশ্চিমবঙ্গ যাত্রা অ্যাকাডেমি, রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের উদ্যোগে হওয়া বারাসতের ২৩তম যাত্রা–উৎসবের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী যাত্রা উৎসবের সূচনার পরই ওই মঞ্চ থেকেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দাগেন মুখ্যমন্ত্রী। মুক্তিপ্রাপ্ত ‘‌দ্য ‌অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার’ সিনেমাটি নিয়ে বলেন, ‘‌কংগ্রেসের সঙ্গে আমার মতপার্থক্য রয়েছে। কংগ্রেস ত্যাগ করেই তৃণমূল কংগ্রেস গঠন করেছিলাম। কিন্তু যেভাবে একটি সিনেমার মাধ্যমে রাজনীতি চলছে কিংবা সত্যকে বিকৃত করা হচ্ছে, তাঁর সঙ্গে আমি একমত নই। যাঁরা এখন এটা নিয়ে মাতামাতি করছেন, তাঁরা আগামিদিনে দেখবেন ‘‌দ্য ডিজাস্টারাস পিএম’। সবাই তো অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টার। এরপর ওই সিনেমাটিই বেরোবে।‌’‌‌‌‌ ‌‌

এর আগে বামেরা বাংলাকে জ্বালিয়েছে আর এখন জুটেছে নাটুকে রাম। আমাদের এই সরকারের সময়ে গত সাড়ে সাত বছরে রাজ্যের প্রভূত উন্নতি হয়েছে।’ এরপর কেন্দ্রের নয়া সংরক্ষণ বিল নিয়ে মমতা বলেন, ‘‌কোন গরিব মানুষের আয় বছরে আট লক্ষ টাকা?‌ মোদি জমানায় ২ কোটি মানুষ বেকার হয়েছেন। একে চাকরি নেই, তার উপর আবার সংরক্ষণ।’ দেশে গণতন্ত্র নেই। মা–বোনেরা সুরক্ষিত নয়। কে কী খাবে?‌ কে কোথায় যাবে?‌ তা কেন্দ্র ঠিক করে দিতে পারে না। দেশকে ভেঙে ফেলার চক্রান্ত চলছে।’ পুজো কমিটিগুলিকে আয়করের তলব নিয়ে তিনি বলেন, ‘‌পুজো কমিটিগুলিকে বলা হচ্ছে আয়কর দিতে হবে। কেউ কী আয় করার জন্য পুজো করে?‌ এরপর কী তিরুপতি–জগন্নাথ মন্দির–সহ দেশের অন্যান্য মন্দিরগুলিকেও কী কর দিতে হবে?‌ হয়ত পুজো করার জন্যও কর চাইবে কেন্দ্র। পরে আবার নিয়ম আনবে বাড়িতে রান্না করতে গেলে কিংবা সাংবাদিকদের ছবি তুলতে গেলেও আয়কর দিতে হবে। আমি পুজো কমিটিকে বলছি, ডাকলে তাঁরা যেন না যায়, যা বলার আমি বলে দেব। একটি ক্লাবের গায়ে হাত পড়লেও আমরা ছেড়ে কথা বলব না।

দেশে গণতন্ত্র নেই। মা–বোনেরা সুরক্ষিত নয়। কে কী খাবে?‌ কে কোথায় যাবে?‌ তা কেন্দ্র ঠিক করে দিতে পারে না। দেশকে ভেঙে ফেলার চক্রান্ত চলছে।’ পুজো কমিটিগুলিকে আয়করের তলব নিয়ে তিনি বলেন, ‘‌পুজো কমিটিগুলিকে বলা হচ্ছে আয়কর দিতে হবে। কেউ কী আয় করার জন্য পুজো করে?‌ এরপর কী তিরুপতি–জগন্নাথ মন্দির–সহ দেশের অন্যান্য মন্দিরগুলিকেও কী কর দিতে হবে?‌ হয়ত পুজো করার জন্যও কর চাইবে কেন্দ্র। পরে আবার নিয়ম আনবে বাড়িতে রান্না করতে গেলে কিংবা সাংবাদিকদের ছবি তুলতে গেলেও আয়কর দিতে হবে। আমি পুজো কমিটিকে বলছি, ডাকলে তাঁরা যেন না যায়, যা বলার আমি বলে দেব। একটি ক্লাবের গায়ে হাত পড়লেও আমরা ছেড়ে কথা বলব না।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here