দেখুন ভিডিওঃ

দেশেরসময়:শান্তিনিকেতনঃ
চুপটি করে বৃষ্টি দেখার জন্য চলে যান শান্তিনিকেতনে। বারান্দায় বসে, মস্ত বড়ো চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বর্ষা দেখুন। বৃষ্টির গন্ধ মাখা বাউল বাতাস উপভোগ করুন ঘরে বসেই। ঘরে থাকবেন না ? তা হলে চলে যান সোনাঝুরিতে, খোয়াইয়ে –- গরমে তেতেপুড়ে ওঠা ব্রহ্মডাঙার এখন আর সেই জ্বলন নেই।

লাল মাটি থেকে ওঠা বর্ষার গন্ধ নিঃশ্বাসে পুরুন। ভিজে মাটির সুবাস নিন। পায়ে না হয় কাদা লাগুক। পদব্রজে চলে যান প্রান্তিকে। স্টেশনের গায়ে যে তেলেভাজার দোকান আছে, ওখান থেকে গরম গরম…। না, থাক। বেশি লোভ দেখাব না। আর রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত জায়গাগুলো ? সেগুলো না হয়, এ বার থাক। বর্ষায় এসেছেন, বর্ষাই দেখুন এই শান্তিনিকেতনে।

কী ভাবে যাবেন
শান্তিনিকেতনে ট্রেনে যাওয়াই সব চেয়ে সুবিধাজনক। হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে সারা দিনে তিরিশটার ওপর ট্রেন যায় বোলপুর-শান্তিনিকেতনে। তবে হাওড়া থেকে সকাল ১০: ১০-এর শান্তিনিকেতন এক্সপ্রেসই সব থেকে ভালো ট্রেন। এটি বোলপুর-শান্তিনিকেতন পৌঁছোয় বেলা ১২:২৫-এ। এ ছাড়াও গণদেবতা এক্সপ্রেস, রামপুরহাট এক্সপ্রেস, সিউড়ি এক্সপ্রেসেও পৌঁছোতে পারেন শান্তিনিকেতনে। আর বর্ধমান-গুসকরা হয়ে সড়কপথ তো আছেই। দূরত্ব ১৬১ কিমি।

কোথায় থাকবেন
থাকার জায়গার কোনো অভাব নেই বোলপুর আর শান্তিনিকেতনে। পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন উন্নয়ন নিগমের শান্তিনিকেতন টুরিস্ট লজে থাকতে পারেন। থাকতে পারেন বল্লভপুরে নিগমের নতুন আবাস রাঙাবিতান টুরিস্ট কমপ্লেক্সেও। অনলাইনে বুক করতে পারেন , শান্তিকুঞ্জ,গেষ্ট হাউজ৷

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here