দেশের সময় : আমদাবাদের নরেন্দ্র স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনালেও বিরাট কোহলির ব্যাটে রান এল। হাফ সেঞ্চুরি করলেন কিং কোহলি। কিন্তু তারপর আর বিরাট নিজের ইনিংস বেশি এগোতে পারেননি। রোহিত শর্মা, শ্রেয়স আইয়ার পরপর আউট হওয়ার পর কেএল রাহুলকে সঙ্গী করে ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তবে দুই ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে কাউকেই তাড়াহুড়ো করতে দেখা যাচ্ছে না। রানের গতি কমে গেছে। বাউন্ডারি নয়, সিঙ্গলসের ওপরই ভরসা রাখছিলেন বিরাট, রাহুলরা। তবে ৫৪ রানের মাথায় আউট হয়ে যান বিরাট। 

 

বিশ্বকাপের ফাইনাল ঘিরে উত্তেজনার পারদ চড়েছে গোটা দেশজুড়ে – কি বলছেন ক্রিকেট প্রশিক্ষক  নির্মাল্য সেন গুপ্ত এবং সৌমেন বোস দেখুন ভিডিও

১০ ওভারের শেষ বলে শেষ বাউন্ডারি মেরেছিলেন শ্রেয়স আইয়ার। তারপর থেকে পরের ১৬ ওভারে কোনও বাউন্ডারি মারেননি  বিরাট কোহলি ও কেএল রাহুল। বাউন্ডারি না মারলেও স্ট্রাইক রোটেড করে গেছেন দুই ব্যাটারই। উইকেট না দিয়ে ক্রিজে টিকতে থাকতে হবে, ড্রেসিংরুম থেকে মনে হয় কোচ রাহুল দ্রাবিড় এটাই বলে পাঠিয়েছিলেন কেএল রাহুলকে। সেই মতোই খেলে যাচ্ছেন বিরাট ও রাহুল।

টস জিতে এদিন ভারতকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠান অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। শুরু থেকেই মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তবে এদিনের ম্যাচে রান পেলেন না শুভমন গিল, শ্রেয়স আইয়ার। দু’জনেই চার রান করে আউট হন। রোহিত (৪৭) শুরুটা ভাল করলেও হাফ সেঞ্চুরি করার আগেই তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে আউট হয়ে যান। 

তারপর থেকেই ভারতের হয়ে ম্যাচের রাশ ধরেন বিরাট-রাহুল। এক, দুই করে নিয়ে স্কোরবোর্ড সচল রাখেন দুই ক্রিকেটার। তবে তার মধ্যেও কয়েকটা বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠাতে চেয়েছিলেন তাঁরা, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ফিল্ডাররা তা হতে দেননি। 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here