আগুন লাগল রেড রোডে দুর্গা কার্নিভ্যালের প্যান্ডেলে। সোমবার সন্ধ্যায় ফোর্ট উইলিয়ামের গেটের কাছের প্যান্ডেলের অংশে আগুন লাগে। খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস এবং দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল। আগুনে প্যান্ডেলের আংশিক ক্ষতি হয়েছে। পোড়া অংশ যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে মেরামতি করা হয়। যেখানে আগুন লেগেছিল প্যান্ডেলের সেই অংশের পিছন দিয়েই নিয়ে যাওয়া হয়েছে বেশিরভাগ বৈদ্যুতিক তার। প্রাথমিক তদন্তে দমকলের অনুমান, সেখান থেকেই শর্ট সার্কিটের ফলে আগুন লেগে থাকতে পারে। তবে এই ঘটনায় সেভাবে কোনও সমস্যা না হলেও, কিছুক্ষণের জন্য প্রস্তুতির কাজে বিঘ্ন ঘটেছিল। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল এবং পুলিস।
বনগাঁয় দুর্গাপুজোর কার্নিভ্যাল ঘিরে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মত৷
এই প্রথম কলকাতার আদলে বনগাঁ শহরেও দুর্গা প্রতিমা নিরঞ্জন কে ঘিরে কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছিল। উদ্যোক্তা বনগাঁ পৌরসভা। সহযোগিতায় বনগাঁ পুলিশ প্রশাসন। ২২ অক্টোবর সোমবার এই শহরের বড় বাজেটের পুজো উদ্যোক্তারা মূলত এই কার্নিভালে অংশ নেয়। অভিযান সংঘের মাঠ থেকে যশোর রোড ধরে বাটার মোড়, বিএস ক্যাম্পের মোড়, মিলিটারি রোড, মতিগঞ্জ হয়ে থানার ঘাটে শেষ হয়েছে এই শোভাযাত্রা। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য বাটার মোড়, বিএস ক্যাম্প মোড় এবং মতিগঞ্জ মোড়ে বিশেষ বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এসডিপিও অনিল রায় জানান, এই কার্নিভালে যে পুজো কমিটিই অংশ নিয়েছেন তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক এই শোভাযাত্রায় প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানাধিকারীদের যথাক্রমে ৫০,৪০ এবং ২৫ হাজার টাকা করে নগদ পুরস্কার দেয়া হবে। এই কার্নিভালকে ঘিরে ইতিমধ্যেই বনগাঁ শহরে এবং পুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে উন্মাদনা শিখরে পৌঁছেছে। বনগাঁ পুরসভার পুরপ্রধান শঙ্কর আঢ্য বলেন “বনগাঁ উৎসবের শহর” এখানে সুস্থ সম্প্রীতির ছবিতে মোড়া থাকে সারা বছর এই শহরের ক্যানভাস।দুর্গা মায়ের বিদায়কে সাক্ষী রাখতে কোমর বেঁধে লেগে পড়েছিলেন স্থানীয় মানুষ৷ দর্শনার্থীদের জন্য যশোর রোড সহ,মিলিটরি রোড এবং চাকদা রোডের দু-পাশে বসার জন্য সুব্যাবস্থা করা হয়েছিল৷ ছিল মেডিকেল টিম!দুর্ঘট না এড়াতে,দমকল সহ পুলিশ প্রশাসন কড়া নজর রাখাহয়েছিল গোপন ক্যামেরায়৷ সকল ধর্মের মানুষের উপস্থিতিতে বনগাঁর কার্নিভ্যাল এবার আলোকিত হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে কার্নিভ্যাল দেখতে ভিড় করেছিলেন অগুনিত মানুষ।তাদের কথা মাথায় রেখে আগামী বছর আরও বড় করে কার্নিভ্যালের আয়োজন করা হবে বলে জানান বনগাঁর প্রাক্তন পুর প্রধান জ্যোৎস্না আঢ্য। -দেশের সময়ঃ
এই প্রথম কলকাতার আদলে বনগাঁ শহরেও দুর্গা প্রতিমা নিরঞ্জন কে ঘিরে কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছিল। উদ্যোক্তা বনগাঁ পৌরসভা। সহযোগিতায় বনগাঁ পুলিশ প্রশাসন। ২২ অক্টোবর সোমবার এই শহরের বড় বাজেটের পুজো উদ্যোক্তারা মূলত এই কার্নিভালে অংশ নেয়। অভিযান সংঘের মাঠ থেকে যশোর রোড ধরে বাটার মোড়, বিএস ক্যাম্পের মোড়, মিলিটারি রোড, মতিগঞ্জ হয়ে থানার ঘাটে শেষ হয়েছে এই শোভাযাত্রা। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য বাটার মোড়, বিএস ক্যাম্প মোড় এবং মতিগঞ্জ মোড়ে বিশেষ বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এসডিপিও অনিল রায় জানান, এই কার্নিভালে যে পুজো কমিটিই অংশ নিয়েছেন তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। এছাড়া প্রতিযোগিতামূলক এই শোভাযাত্রায় প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানাধিকারীদের যথাক্রমে ৫০,৪০ এবং ২৫ হাজার টাকা করে নগদ পুরস্কার দেয়া হবে। এই কার্নিভালকে ঘিরে ইতিমধ্যেই বনগাঁ শহরে এবং পুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে উন্মাদনা শিখরে পৌঁছেছে। বনগাঁ পুরসভার পুরপ্রধান শঙ্কর আঢ্য বলেন “বনগাঁ উৎসবের শহর” এখানে সুস্থ সম্প্রীতির ছবিতে মোড়া থাকে সারা বছর এই শহরের ক্যানভাস।দুর্গা মায়ের বিদায়কে সাক্ষী রাখতে কোমর বেঁধে লেগে পড়েছিলেন স্থানীয় মানুষ৷ দর্শনার্থীদের জন্য যশোর রোড সহ,মিলিটরি রোড এবং চাকদা রোডের দু-পাশে বসার জন্য সুব্যাবস্থা করা হয়েছিল৷ ছিল মেডিকেল টিম!দুর্ঘট না এড়াতে,দমকল সহ পুলিশ প্রশাসন কড়া নজর রাখাহয়েছিল গোপন ক্যামেরায়৷ সকল ধর্মের মানুষের উপস্থিতিতে বনগাঁর কার্নিভ্যাল এবার আলোকিত হয়েছে। সোমবার সকাল থেকে কার্নিভ্যাল দেখতে ভিড় করেছিলেন অগুনিত মানুষ।তাদের কথা মাথায় রেখে আগামী বছর আরও বড় করে কার্নিভ্যালের আয়োজন করা হবে বলে জানান বনগাঁর প্রাক্তন পুর প্রধান জ্যোৎস্না আঢ্য। -দেশের সময়ঃ