নীলাদ্রি ভৌমিক:ঠাকুরনগর:আজ বৃহস্পতিবার ঠাকুরনগরে বড়মা ওরফে বীণাপাণি ঠাকুরের জন্ম শতবার্ষিকী অনুষ্ঠান। এ উপলক্ষে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুপুর দু’টোয় ঠাকুর নগরে সভা করতে আকাশ পথে আসছেন। মুখ্যমন্ত্রীর সফর ঘিরে সকাল থেকেই গোটা এলাকা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনা ছাড়াও নদিয়া ও অন্যান্য জেলা থেকে মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ ইতিমধ্যেই সভাস্থলে আসতে শুরু করে দিয়েছে। এমন কী অসম থেকেও প্রায় দেড়হাজার মতুয়া ভক্তরা আসছেন বলে সভাস্থলে দাঁড়িয়ে জানালেন, এক তৃণমূল নেতা। বহিরাগতদের খাবারের ব্যবস্থাও রয়েছে। জেলার প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে মুখ্যমন্ত্রী ও বড়মার ছবি সহ তোরণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মুখমন্ত্রী মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক উন্নয়ন পর্ষদ গঠনের কথা ঘোষণা করেছেন। এদিন আগামী লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে মতুয়া সম্প্রদায়ের ভোটব্যাঙ্ককে নিজের দলের অনুকুলে টানতে বেশ কিছু প্রকল্প ও উন্নয়নের বার্তা দেবেন। জন্ম শতবর্ষ পালনের মূল উদ্যোক্তা বড়মার বড় বৌমা ,বনগাঁর তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর জানান, মতুয়া মহাসঙ্ঘের তরফে বড়মার ছোট ছেলে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের কাছে নিমন্ত্রণ পত্রও পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, ঠাকুরবাড়ির দখলদারি নিয়ে বৌদির সঙ্গে দেবর মঞ্জুলের লড়াই সর্বজনখ্যাত৷ এমতাবস্থায় বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরনগরে মঞ্জুল ঘনিষ্ট মতুয়াদের বক্তব্য, বড়মাকে সামনে রেখে গোটা অনুষ্ঠানটি ভোটের লক্ষ্যে তৃণমূল কংগ্রেস করছে । এ ব্যাপারে মঞ্জুলবাবু কোনও মন্তব্য না করলেও, তাঁর পুত্র শান্তনু ঠাকুর বলেন, অনুষ্ঠানের চিঠি পেয়েছি ৷ কে বা কারা নিমন্ত্রণ পত্র দিয়ে গেছে তা জানি না। আমাদের জায়গায় অনুষ্ঠান হচ্ছে অথচ আমাদের থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি ৷ আমরা এই অনুষ্ঠানে থাকছি না। অন্যদিকে, মঞ্জুলকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, এটি একটি অরাজনৈতিক অনুষ্ঠান। বড়মার সন্তান হিসাবে তাঁর উপস্থিত থাকা উচিত। অন্যদিকে অনুষ্ঠানের আগের দিন থেকেই বড়মার জন্মদিন ঘিরে বিতর্কও পৌঁছে গিয়েছে তুঙ্গে। বড়মার নাতি তথা কপিলকৃষ্ণ ঠাকুরের ছেলে শান্তনু ঠাকুর বলছেন, ‘‘ঠাকুমার বয়স এখন ৯৮। এ বছর ২১ সেপ্টেম্বর ৯৮ পূর্ণ হয়েছে তাঁর। ২০১৯-এর ২১ সেপ্টেম্বর ৯৯ পূর্ণ হবে অর্থাৎ আগামী বছর তিনি ১০০-য় পা রাখবেন। কোন হিসেবে এ বছর তাঁর শততম জন্মদিন উদ্‌যাপিত হচ্ছে, আমাদের জানা নেই।’’ ঠাকুরবাড়ির ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে, মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বড়মার তথাকথিত শততম জন্মদিন পালনের জন্য যে কার্ড ছাপানো হয়েছে, তাতে সঙ্ঘাধিপতি হিসেবে মমতাবালার নাম রয়েছে। তাতেই শান্তনু ঠাকুর আরও বেশি চটেছেন এবং সেই কারণেই তিনি অনুষ্ঠানের আগের দিন বড়মার জন্ম তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করতে চাইছেন। আজ বৃহস্পতিবার ঠাকুরনগরে বড়মা ওরফে বীণাপাণি ঠাকুরের জন্ম শতবার্ষিকী অনুষ্ঠান। এ উপলক্ষে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুপুরে ঠাকুর নগরে সভা করতে আকাশ পথে আসছেন। মুখ্যমন্ত্রীর সফর ঘিরে সকাল থেকেই গোটা এলাকা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনা ছাড়াও নদিয়া ও অন্যান্য জেলা থেকে মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ ইতিমধ্যেই সভাস্থলে আসতে শুরু করে দিয়েছে। এমন কী অসম থেকেও প্রায় দেড়হাজার মতুয়া ভক্তরা আসছেন বলে সভাস্থলে দাঁড়িয়ে জানালেন, এক তৃণমূল নেতা। বহিরাগতদের খাবারের ব্যবস্থাও রয়েছে। জেলার প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে মুখ্যমন্ত্রী ও বড়মার ছবি সহ তোরণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মুখমন্ত্রী মতুয়া সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক উন্নয়ন পর্ষদ গঠনের কথা ঘোষণা করেছেন। এদিন আগামী লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে মতুয়া সম্প্রদায়ের ভোটব্যাঙ্ককে নিজের দলের অনুকুলে টানতে বেশ কিছু প্রকল্প ও উন্নয়নের বার্তা দেবেন। জন্ম শতবর্ষ পালনের মূল উদ্যোক্তা বড়মার বড় বৌমা ,বনগাঁর তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর জানান মতুয়া মহাসঙ্ঘের তরফে বড়মার ছোট ছেলে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরের কাছে নিমন্ত্রণ পত্রও পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, ঠাকুরবাড়ির দখলদারি নিয়ে বৌদির সঙ্গে দেবর মঞ্জুলের লড়াই সর্বজনখ্যাত৷ এমতাবস্থায় বৃহস্পতিবার সকালে ঠাকুরনগরে মঞ্জুল ঘনিষ্ট মতুয়াদের বক্তব্য, বড়মাকে সামনে রেখে গোটা অনুষ্ঠানটি ভোটের লক্ষ্যে তৃণমূল কংগ্রেস করছে । এ ব্যাপারে মঞ্জুলবাবু কোনও মন্তব্য না করলেও, তাঁর পুত্র শান্তনু ঠাকুর বলেন, অনুষ্ঠানের চিঠি পেয়েছি ৷ কে বা কারা নিমন্ত্রণ পত্র দিয়ে গেছে তা জানি না। আমাদের জায়গায় অনুষ্ঠান হচ্ছে অথচ আমাদের থেকে কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি ৷ আমরা এই অনুষ্ঠানে থাকছি না। অন্যদিকে, মঞ্জুলকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, এটি একটি অরাজনৈতিক অনুষ্ঠান। বড়মার সন্তান হিসাবে তাঁর উপস্থিত থাকা উচিত। অনুষ্ঠানের আগের মুহুর্তে বড়মার বয়স বিতর্ককে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা বাংলায়। বড়মার নাতি তথা কপিলকৃষ্ণ ঠাকুরের ছেলে শান্তনু ঠাকুর বলছেন, ‘‘ঠাকুমার বয়স এখন ৯৮। এ বছর ২১ সেপ্টেম্বর ৯৮ পূর্ণ হয়েছে তাঁর। ২০১৯-এর ২১ সেপ্টেম্বর ৯৯ পূর্ণ হবে অর্থাৎ আগামী বছর তিনি ১০০-য় পা রাখবেন। কোন হিসেবে এ বছর তাঁর শততম জন্মদিন উদ্‌যাপিত হচ্ছে, আমাদের জানা নেই।’’ ঠাকুরবাড়ির ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে, মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বড়মার তথাকথিত শততম জন্মদিন পালনের জন্য যে কার্ড ছাপানো হয়েছে, তাতে সঙ্ঘাধিপতি হিসেবে মমতাবালার নাম রয়েছে। তাতেই শান্তনু ঠাকুর আরও বেশি চটেছেন এবং সেই কারণেই তিনি অনুষ্ঠানের আগের দিন বড়মার জন্ম তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি করে করছেন এভাবে। তবে, উত্তর ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বিষয়টি নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।শান্তনু ঠাকুর , বড়মার বয়স যে এখনও ১০০-র দোরগোড়ায় পৌঁছয়নি, তা ‘প্রমাণ’ করার জন্য শান্তনু ‘নথিপত্র’ তুলে ধরছেন। বড়মার সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্রের একটি ছবি তুলে ধরেছেন তিনি। তাতে লেখা রয়েছে, ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারিতে বড়মার বয়স ছিল ৭৫। সেই হিসেব ঠিক হলে, বড়মার বয়স এখন ৯৮-ই হয়। শান্তনু আরও একটি ‘নথি’ সামনে এনেছেন। সেটি হল বনগাঁর মহকুমাশাসকের দেওয়া একটি শংসাপত্র। পাসপোর্টের আবেদনের জন্য মহকুমাশাসকের থেকে ওই শংসাপত্র নিয়েছিলেন বীণাপানিদেবী। তাতে লেখা রয়েছে, বড়মার জন্ম ১৯২০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। সেই হিসেবেও বড়মা-র বয়স এখন ৯৮-ই হয়।শান্তনু বললেন, ‘‘কার্ডে সঙ্ঘাধিপতি হিসেবে মমতাবালা ঠাকুরের নাম রয়েছে শুনেছি, যদি এটা হয়ে থাকে, খুব অন্যায় হয়েছে। যাঁরা ওই নাম ছাপিয়েছেন, তাঁরা ঠাকুরবাড়ির সংবিধান জানেন না। সংবিধান অনুযায়ী, সঙ্ঘাধিপতি তিনিই হতে পারেন, যাঁর শরীরে ঠাকুরবাড়ির রক্ত বইছে অর্থাৎ যিনি এই পরিবারের সন্তান। মমতাবালা ঠাকুর তো এই পরিবারের সন্তানই নন।’’মমতাবালা ঠাকুর অবশ্য শান্তনুর কথা উড়িয়েই দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘‘ভোটের পরিচয়পত্রে বয়স বা জন্ম তারিখ যে অনেক ক্ষেত্রেই ভুল থাকে, তা সকলেই জানেন। বড়মা নিজে আমাদের বলেছেন, তাঁর জন্ম ১৯১৯ সালে। আমি তাঁর কথা বিশ্বাস করব নাকি ভোটের পরিচয়পত্রকে বিশ্বাস করব!’’ বনগাঁর সাংসদ আরও বলেন, ‘‘ওঁরা যদি মনে করেন, এটা শতবর্ষ নয়, তা হলে পালন করবেন না। যখন ওঁদের মনে হবে শতবর্ষ হয়েছে, তখনই পালন করবেন। আমার তাতে কোনও আপত্তি নেই। এই অনুষ্ঠানটা নিয়ে ওঁদের কেন এত আপত্তি, আমি বুঝতে পারছি না।’’বৃহস্পতিবার ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়িতে আয়োজিত অনুষ্ঠানের রাশ যে মমতাবালার হাতে থাকবে, তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই। কিন্তু সে অনুষ্ঠানে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে ঠাকুরবাড়ি সূত্রের খবর। শান্তনু ঠাকুর অবশ্য সে কথা স্বীকার করেননি। তিনি বললেন, ‘‘কোনও আমন্ত্রণপত্র এসেছে বলে শুনিনি, দেখিওনি। তবে এলেও কিছু যায় আসে না। ওই অনুষ্ঠানে আমি বা বাবা, কিছুতেই যেতাম না। ৯৮ বছর বয়সেই শতবর্ষ উদযাপনে যোগ দিতে পারতাম না।’ আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যের শাসকদল এককথায় বড়মার জন্ম শতবর্ষকে সামনে রেখে নিজেদের রাজনৈতিক ভিত্তি মতুয়াদের মধ্যে কতটা সেই জলও মেপে নিতে চাইছে। নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।শান্তনু ঠাকুর দমার পাত্র নন। বড়মার বয়স যে এখনও ১০০-র দোরগোড়ায় পৌঁছয়নি, তা ‘প্রমাণ’ করার জন্য শান্তনু ‘নথিপত্র’ তুলে ধরছেন। বড়মার সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্রের একটি ছবি তুলে ধরেছেন তিনি। তাতে লেখা রয়েছে, ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারিতে বড়মার বয়স ছিল ৭৫। সেই হিসেব ঠিক হলে, বড়মার বয়স এখন ৯৮-ই হয়। শান্তনু আরও একটি ‘নথি’ সামনে এনেছেন। সেটি হল বনগাঁর মহকুমাশাসকের দেওয়া একটি শংসাপত্র। পাসপোর্টের আবেদনের জন্য মহকুমাশাসকের থেকে ওই শংসাপত্র নিয়েছিলেন বীণাপানিদেবী। তাতে লেখা রয়েছে, বড়মার জন্ম ১৯২০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর। সেই হিসেবেও বড়মা-র বয়স এখন ৯৮-ই হয়।শান্তনু বললেন, ‘‘কার্ড আমি দেখিনি। তবে শুনেছি সেখানে সঙ্ঘাধিপতি হিসেবে মমতাবালা ঠাকুরের নাম রয়েছে। যদি এটা হয়ে থাকে, খুব অন্যায় হয়েছে। যাঁরা ওই নাম ছাপিয়েছেন, তাঁরা ঠাকুরবাড়ির সংবিধান জানেন না। সংবিধান অনুযায়ী, সঙ্ঘাধিপতি তিনিই হতে পারেন, যাঁর শরীরে ঠাকুরবাড়ির রক্ত বইছে অর্থাৎ যিনি এই পরিবারের সন্তান। মমতাবালা ঠাকুর তো এই পরিবারের সন্তানই নন।’’মমতাবালা ঠাকুর অবশ্য শান্তনুর কথা উড়িয়েই দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘‘ভোটের পরিচয়পত্রে বয়স বা জন্ম তারিখ যে অনেক ক্ষেত্রেই ভুল থাকে, তা সকলেই জানেন। বড়মা নিজে আমাদের বলেছেন, তাঁর জন্ম ১৯১৯ সালে। আমি তাঁর কথা বিশ্বাস করব? নাকি, ভোটের পরিচয়পত্রকে বিশ্বাস করব?’’ বনগাঁর সাংসদ আরও বলেন, ‘‘ওঁরা যদি মনে করেন, এটা শতবর্ষ নয়, তা হলে পালন করবেন না। যখন ওঁদের মনে হবে শতবর্ষ হয়েছে, তখনই পালন করবেন। আমার তাতে কোনও আপত্তি নেই। এই অনুষ্ঠানটা নিয়ে ওঁদের কেন এত আপত্তি, আমি বুঝতে পারছি না।’’বৃহস্পতিবার ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়িতে আয়োজিত অনুষ্ঠানের রাশ যে মমতাবালার হাতে থাকবে, তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই। কিন্তু সে অনুষ্ঠানে মঞ্জুলকৃষ্ণ ঠাকুরকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে বলে ঠাকুরবাড়ি সূত্রের খবর। শান্তনু ঠাকুর অবশ্য সে কথা স্বীকার করেননি। তিনি বললেন, ‘‘কোনও আমন্ত্রণপত্র এসেছে বলে শুনিনি, দেখিওনি। তবে এলেও কিছু যায় আসে না। ওই অনুষ্ঠানে আমি বা বাবা, কিছুতেই যেতাম না। ৯৮ বছর বয়সেই শতবর্ষ উদযাপনে যোগ দিতে পারি না।’ আগামী লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যের শাসকদল এককথায় বড়মার জন্ম শতবর্ষকে সামনে রেখে নিজেদের রাজনৈতিক ভিত্তি মতুয়াদের মধ্যে কতটা সেই জলও মেপে নিতে চাইছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here