দেশেরসময়:ওয়েবডেস্ক:‌ সম্প্রতি বাজি বিক্রি নিয়ে রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নিষিদ্ধ করা হয়েছে শব্দবাজি। তারপর থেকেই শহরে ‘ছদ্মবেশী’ চিনা বাজি ধরতে বেশ কিছু গুদামের উপর নজরদারি শুরু করেছে পুলিস। পাশাপাশি রাস্তায় চলছে তল্লাশি। কিছু ব্যবসায়ী সাধারণ আতসবাজির আড়ালে চিনা বাজি পাচার করার চেষ্টা করছে। এমন খবর রয়েছে পুলিসের কাছে। প্রশাসনের ধারণা দীপাবলির আগে শহরে শব্দবাজি পাচারের চেষ্টা হতে পারে। তাই শুক্রবার রাতে উত্তর বন্দর থানা এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল পুলিস। তা করতে গিয়েই পুলিস ধরে ফেলে নাসিরকে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে

কলকাতায় ধৃত ছিনতাইবাজ চক্রের মূল পাণ্ডা মহম্মদ নাসির। উত্তর বন্দর থানা এলাকায় তল্লাশির সময় পুলিসের হাতে ধরা পড়ে ওই কুখ্যাত দুষ্কৃতী। বহুদিন ধরেই নাসিরের খোঁজে ছিল পুলিস। একাধিক অপরাধমূলক কাজকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার মামলা রয়েছে তার নামে।
সামনেই দীপাবলি। তাই শুক্রবার রাতে বন্দর এলাকায় নিষিদ্ধ বাজির খোঁজে তল্লাশি করা হচ্ছিল। প্রত্যেকটি গাড়িকে দাঁড় করিয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছিল। তখনই ফাঁদে পড়ে নাসির। তার ব্যাগ থেকে একটি পিস্তল পাওয়া গিয়েছে। মধ্য কলকাতায় একটি বড়সড় ছিনতাইবাজ চক্র চালাত নাসির। পথচারীদের মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে সর্বস্ব কেড়ে নিত নাসির ও তার সঙ্গীরা। ধৃতকে জেরা করে ছিনতাইবাজদের দলটিকে ধরা যাবে বলেই মনে করছে পুলিস। শহরে ঘটা একের পর এক অপরাধে রীতিমতো উদ্বিগ্ন প্রশাসন। ছিনতাইবাজদের পাশাপাশি শহরে সক্রিয় রয়েছে কেপমার গ্যাং। তাই শুধু কলকাতা শহর নয়,বিভিন্ন জেলা শহর বিশেষ করে সীমান্ত শহর,যেমন বসিরহাট, বনগাঁ সহ নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, কোচ বিহারের মত শহরগুলিতে তীক্ষ্ম নজর রেখে চলেছে পুলিশ প্রশাসন৷ সেই সাথে চলছে ধরপাকড়।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here