দেশের সময় : দত্তপুকুরে বিস্ফোরণের পর দুদিন কে টেগেলেও এলাকায় এখনও বারুদের গন্ধ বাতাসে মিশে রয়েছে৷ এরমধ্যেই ফের তিনটি ট্রাকভর্তি নিষিদ্ধ বাজি ধরা পড়ল রাজ্য এসটিএফের হাতে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙায়। গ্রেফতার করা হয়েছে একজন বাজি ব্যবসায়ী ও এক ট্রাক মালিককে। উদ্ধার হওয়া বাজি বাজেয়াপ্ত করেছে এসটিএফ।

এদিন আমডাঙার বেড়াবেড়িয়া এলাকায় এসটিএফ হানা দেয়। তারপরেই তিনটি ট্রাকভর্তি বাজি উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি বাজি ব্যবসায়ী বিমল ধারা ও ট্রাক মালিক সরিফ আলিকেও আটক করেছে এসটিএফ। এখানেই প্রশ্ন তাহলে কি নীলগঞ্জ মোচপলের বাজি বিস্ফোরণের পরেই অবৈধ কারবারিরা ট্রাক ভর্তি করে বাজি নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন?

নীলগঞ্জের বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনার পর আমডাঙার বেড়াবেড়িয়া এলাকাতেও বাজি মজুদের খবর পায় এসটিএফ। গোপন সূত্রে পাওয়া সেই খবরের ভিত্তিতেই এসটিএফ হানা দেয় এবং তারপর তিনটি ট্রাকভর্তি বাজি আটক করা হয়। এদিকে এসটিএফ ধরপাকড় শুরু করতেই চালক ও খালাসিরা পালিয়ে যায়।

মনে করা হচ্ছে, বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের পর এখান থেকে মজুত করা বাজিগুলি সরিয়ে ফেলার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু সেইসময়েই গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেখানে হানা দেয় এসটিএফ। এবং হাতেনাতে ধরে ফেলে অভিযুক্তদের।

