অর্পিতা বণিক ,বনগাঁ: ২০২২ এর বিদায় ঘণ্টা বেজে গিয়েছে, এরই মধ্যে বড়দিন।
বিশ্বপিতা যিশু খ্রিস্টের আগমন উৎসব ঘিরে। চলছে একেবারে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। ইতি মধ্যেই কলকাতা পার্ক স্ট্রিটের অ্যালেন পার্ক থেকে উৎসবে যোগ দিয়ে রাজ্যে বড়দিনের উৎসবের সূচনা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷
স্বভাবতই চারিদিকে উৎসবের মেজাজ। বড়দিন উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে কলকাতার পার্ক স্ট্রিট, বো ব্যারাক। দলে দলে মানুষ উৎসব মুখর হবেন। বছর শেষের আনন্দ চেটেপুটে উপভোগ করবেন সাধারণ মানুষ।
করোনা বিপর্যয় কাটিয়ে কলকাতার পাশাপাশি আবার বড়দিনের আনন্দ ও মেলায় মাততে চলেছে শহর বনগাঁও৷ ছয়ঘরিয়া ও শিমুলতলা চার্চের মেলা নিয়ে উৎসাহিত স্থানীয়রা ৷ বনগাঁ শহর জুড়ে দেখা গেল বড়দিনের প্রস্তুতির ছবি । পুরসভার উদ্যোগে আলোয় সেজেছে ইছামতীর দু’পাড় ৷ গীজায় গীর্জায় চলছে চূড়ান্ত প্রস্তুতি ৷ বাটামোড়, ত্রিকোণ পার্ক ,মিলিটারী রোড, বিএসএফ ক্যাম্প মোড় সহ যশোর রোডে বসছে আলোর তোরন ৷ পুর প্রধান গোপাল শেঠ জানালেন চন্দননগর থেকে আসছে বাহারী আলোক সজ্জা ৷দেখুন ভিডিও
দীর্ঘ বছর ধরে এখানে সাড়ম্বরে যীশুখ্রীষ্টের জন্মদিন পালিত হয়ে আসছে ৷ ২৪ ডিসেম্বর রাত বারোটার পর ক্যারলের মাধ্যমে এবারেও প্রভু যীশুকে স্মরণ করবেন খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বীরা ৷ এদিন সকলেই গানের মাধ্যমে ভগবানের কাছে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধির কামনায় প্রার্থনা করেন ৷ ২৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় বড়দিন উপলক্ষে ছয়ঘরিযা চার্চের মেলা । সঙ্গে চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ৷ এই মেলা ও অনুষ্ঠান দেখতে ভিড় জমান শহর ও জেলার মানুষজন ।
করোনার জেরে দু’বছর সমস্ত রকমের অনুষ্ঠান ও মেলা থেকে বিরত ছিল চার্চ কর্তৃপক্ষ । এ বছর করোনা বিপর্যয় কেটে যেতেই আবার মেলার আয়োজনে ব্রতী হয়েছে চার্চের বর্তমান সদস্যরা ও কর্তৃপক্ষ । দীর্ঘ বছর ধরে এই মেলার আয়োজন করে আসছে চার্চ কমিটি । এখন তারই প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে । একদিকে যেমন যীশুখ্রীষ্টের বিভিন্ন মূর্তি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রং দিয়ে তাঁর জীবনীকে তুলে ধরার জন্য কাজ চলছে, অপরদিকে মেলার পসরা সাজাতে শুরু করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা ৷ এই বড়দিন উপলক্ষে আরেকদিকে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে চলছে নাচ-গানের প্রস্তুতিও । জাতীয় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আই এন ওয়াই সি -র পক্ষ থেকে এবছর বিএস এফ ক্যাম্প মোড় এলাকায় ২৫ শে ডিসেম্বর সকাল থেকেই বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
পুর প্রধান গোপাল শেঠ বলেন,”প্রভু যীশুর কাছে এবারে একটাই প্রার্থনা থাকবে এই মহামারী যেন আর কখনও না আসে এই জগতে । মানুষ যেন শান্তিতে বসবাস করে, সকল রোগ জ্বালা থেকে যেন মুক্তি পায় ।” বড় দিন উপলক্ক্ষ্যে গোটা বনগাঁ শহরকে ক্রিসমাস ট্রি -ও আলোয় সেজেছে৷
শুরু হয়ে গেছে বড়দিনের কাউন্টডাউন। ইতিমধ্যে বিশ্বজুড়ে শহরগুলি সেজে উঠেছে। বড়দিন, আর সেলিব্রেশন হবে না, তা কখনও হয়? এই উৎসবে দেশ-বিদেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জাতি- ধর্ম- বর্ণ নির্বিশেষে বনগাঁর মানুষও সামিল হতে প্রস্তুত ৷
বনগাঁ শহর জুড়ে শুরু হয়ে গেছে বড়দিনের প্রস্তুতি । পুরসভার উদ্যোগে আলোয় সেজেছে ইছামতীর দু’পাড় ৷ গীর্জায় গীর্জায় চলছে চূড়ান্ত প্রস্তুতি ৷ বাটামোড়, ত্রিকোণ পার্ক ,মিলিটারী রোড, বিএসএফ ক্যাম্প মোড় সহ যশোর রোডে বসছে আলোর তোরণ৷
দীর্ঘ বছর ধরে এখানে সাড়ম্বরে যীশুখ্রীষ্টের জন্মদিন পালিত হয়ে আসছে ৷ ২৪ ডিসেম্বর রাত বারোটার পর ক্যারলের মাধ্যমে এবারেও প্রভু যীশুকে স্মরণ করবেন খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বীরা ৷ এদিন সকলেই গানের মাধ্যমে ভগবানের কাছে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধির কামনায় প্রার্থনা করেন ৷ ২৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় বড়দিন উপলক্ষে ছয়ঘরিযা চার্চের মেলা । সঙ্গে চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ৷ এই মেলা ও অনুষ্ঠান দেখতে ভিড় জমান শহর ও জেলার মানুষজন ।
করোনার জেরে দু’বছর সমস্ত রকমের অনুষ্ঠান ও মেলা থেকে বিরত ছিল চার্চ কর্তৃপক্ষ । এ বছর করোনা বিপর্যয় কেটে যেতেই আবার মেলার আয়োজনে ব্রতী হয়েছে চার্চের বর্তমান সদস্যরা ও কর্তৃপক্ষ । দীর্ঘ বছর ধরে এই মেলার আয়োজন করে আসছে চার্চ কমিটি । এখন তারই প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে ।
একদিকে যেমন যীশুখ্রীষ্টের বিভিন্ন মূর্তি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে রং দিয়ে তাঁর জীবনীকে তুলে ধরার জন্য কাজ চলছে, অপরদিকে মেলার পসরা সাজাতে শুরু করে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা ৷ এই বড়দিন উপলক্ষে আরেকদিকে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে চলছে নাচ-গানের প্রস্তুতিও । জাতীয় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আই এন ওয়াই সি -র কর্ণধার দোলন বিশ্বাস বলেন , এবছর বিএস এফ ক্যাম্প মোড় এলাকায় ২৫ শে ডিসেম্বর সকাল থেকেই বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।