দেশের সময়ওয়েবডেস্ক:শনিবার স্থানীয় থেকে সর্বভারতীয়, সমস্ত সংবাদমাধ্যমের নজর একদিকেই। ব্রিগেড সমাবেশের মঞ্চ থেকে দেশবাসীকে কী বার্তা দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? কী বার্তা দেন বিরোধী জোটের অন্যান্য নেতারা? শুধু ৪২–এ ৪২ নয়, এই ব্রিগেড সমাবেশের মূল লক্ষ্যই হল কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা। যার ডাক দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার বুক থেকেই বিজেপিকে ‘ফিনিশ’ করার ডাক দিতে চলেছেন তিনি। স্বভাবতই রাজ্য তথা দেশের রাজনীতিতে এই ব্রিগেড সমাবেশ ইতিমধ্যে ঐতিহাসিক আখ্যা পেয়েছে। আর শনিবার সকাল থেকেই জনতার ঢল ব্রিগেডমুখী। কাতারে কাতারে মানুষ জড়ো হচ্ছেন ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে। শিয়ালদা–হাওড়া স্টেশন থেকে শুরু করে লঞ্চঘাট, বাসে করে মানুষ রওনা হয়েছেন সমাবেশে যোগ দিতে।
উত্তরবঙ্গ, দক্ষিণবঙ্গে দূরের জেলাগুলি থেকে ইতিমধ্যেই শহরে চলে এসেছেন তৃণমূল নেতা–কর্মীরা। আর সকাল হতেই পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি থেকে রওনা হয়েছেন বাকিরা।
মিছিল করে পৌঁছাবেন ব্রিগেডে। সকাল ৯টার মধ্যেই ভরে গিয়েছে ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড। চারিদিকে শুধু গিজগিজ করছে মাথা। অর্থাৎ শুরুর আগেই সমাবেশকে সফল বলা চলে। আর ঐতিহাসিক এই সমাবেশে নিরাপত্তা আঁটসাঁট করতে বদ্ধপরিকর কলকাতা পুলিসও।
গোটা ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড মুড়ে ফেলা হয়েছে নিরাপত্তার চাদরে। ড্রোন দিয়ে চলছে আকাশপথে নজরদারি। উপস্থিত রয়েছেন পুলিসের বড় কর্তারাও। এদিকে, সকালেই সমাবেশে যোগ দিতে শহরে পৌঁছে গিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বলেন, ‘আজ মমতাদিদি সমস্ত অবিজেপি দলকে ব্রিগেডে ডেকেছেন। কারণ মোদি–অমিত শাহ দেশের জন্য ক্ষতিকর। তাঁদের সরাতে হবে। সমর্থন করছি আমিও ৷