দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ ফাটাকেষ্ট দেখেছেন! প্রচার ময়দানে আমাকে সেভাবেই পাবেন।’ বিজেপি-তে যোগ দিয়েই জানালেন অভিনেতা  মিঠুন চক্রবর্তী। অভিনেতার চেহারায় পড়েছে বয়সের ছাপ। তবে এইটুকু বাদ দিলে রিল আর রিয়েল ফাটাকেষ্টকে আলাদা করা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু কোন কেন্দ্রের এমএলএ পদপ্রার্থী হবেন ‘ফাটাকেষ্ট’? এখন থেকেই জল্পনা তুঙ্গে। শুধু তাই নয়, ‘এমএলএ নাকি মিনিস্টার’ হবেন ফাটাকেষ্ট! ভোটের ফলাফল ঘোষণার আগেই প্রশ্ন তুলছেন ভক্তদের একাংশ।

ব্রিগেড গ্রাউন্ডে সাদা পাঞ্জাবি, গলায় উত্তরীয়, মাথায় টুপি- সুপারস্টার মিঠুন মুহূর্তে হয়ে উঠেছিলেন । রাজনীতির ময়দানে নস্টালজিয়ার সুর মিঠুন চক্রবর্তীর গলায়। ‘জোড়াবাগানে ব্লাইন্ড লেনে থাকতাম’, মিঠুনের স্মৃতি হাঁতড়ানোর পরেই শুরু হয়েছে তুমুল জল্পনা। তবে কি শ্যামপুকুরে এবার বিজেপি প্রার্থীমিঠুন চক্রবর্তী !

রাজনৈতিক মহলের একাংশের কথায়, বিধানসভা নির্বাচনের ঠিক আগে মিঠুন চক্রবর্তীর এই যোগদান অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বালি থেকে মেদিনীপুর, টালা থেকে টালিগঞ্জ, অবাধ মিঠুন চক্রবর্তীর ফ্যান ফলোয়িং। শ্যামপুকুর কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে দাঁড়ালে তারকা মিঠুনের সঙ্গে ঘরের ছেলে মিঠুন ফ্যাক্টরটিও কাজে লাগাতে পারবে গেরুয়া শিবির।

এদিকে বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র মুখ কে হবেন? এই প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর মেলেনি। কিন্তু ‘বাংলার ছেলে  এদিকে বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র মুখ কে হবেন? এই প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর মেলেনি। কিন্তু ‘বাংলার ছেলে  এদিকে বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র মুখ কে হবেন? এই প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর মেলেনি। কিন্তু ‘বাংলার ছেলে এদিকে বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র মুখ কে হবেন? এই প্রশ্নের এখনও কোনও উত্তর মেলেনি। কিন্তু ‘বাংলার ছেলে মিঠুন চক্রবর্তী এখানে উপস্থিত রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষজ্ঞদের কথায়, মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে জড়িয়ে বাঙালি আবেগ। সেক্ষেত্রে তিনি হতে পারেন বঙ্গ বিজেপি-র মুখ। এখানে উপস্থিত রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষজ্ঞদের কথায়, মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে জড়িয়ে বাঙালি আবেগ। সেক্ষেত্রে তিনি হতে পারেন বঙ্গ বিজেপি-র মুখ। এখানে উপস্থিত রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষজ্ঞদের কথায়, মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে জড়িয়ে বাঙালি আবেগ। সেক্ষেত্রে তিনি হতে পারেন বঙ্গ বিজেপি-র মুখ। ‘ এখানে উপস্থিত রয়েছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষজ্ঞদের কথায়, মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে জড়িয়ে বাঙালি আবেগ। সেক্ষেত্রে তিনি হতে পারেন বঙ্গ বিজেপি-র মুখ।

প্রাক্তন বিধায়কের প্যাড ছাপিয়ে রাখুন:: ব্রিগেড থেকে শুভেন্দু:

শুক্রবার দুপুরে প্রার্থীতালিকা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রামে নিজের নাম ঘোষণা করে দিদি বলেছিলেন, ‘আমি যা কথা দিই তাই রাখি।’ সেই প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর শনিবার সকালেই নন্দীগ্রামে পদযাত্রা করতে গিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু তখনও আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজেপির প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়নি।
শনিবার সন্ধ্যায় দিল্লি থেকে তা ঘোষণার পর দেখা যায়, হ্যাঁ নন্দীগ্রামে মমতার বিরুদ্ধে শুভেন্দুই। আর তারপর রবিবাসরীয় ব্রিগেড থেকে কালীঘাটের উদ্দেশে কার্যত হুঙ্কার ছাড়লেন নন্দীগ্রাম আন্দোলনের নেতা।
এদিন শুভেন্দু বলেন, “মাননীয়াকে আমি নন্দীগ্রামে হারাবই হারাবই হারাবই। ভরসা রাখতে পারেন।” এরপরেই নন্দীগ্রাম আন্দোলনের নেতা দিদির উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমি নন্দীগ্রামে ভোট দেব। আপনাকে টিভিতে দেখতে হবে। এখন থেকেই প্রাক্তন বিধায়কের প্যাড ছাপিয়ে রাখুন।” আগে শুভেন্দু হলদিয়ার ভোটার ছিলেন। এবার তাঁর নাম উঠেছে নন্দীগ্রামে।

মমতা যেদিন ঘোষণা করেছিলেন তিনি এবার নন্দীগ্রামে প্রার্থী হবেন, সেদিন বিকেলেই শুভেন্দু রাসবিহারী থেকে বলেছিলেন, হাফ লাখ ভোটে হারাব। এদিন শুভেন্দু আরও বলেন, “মাননীয়া ৫০০ কোটি টাকা খরচ করে বিহারের বুদ্ধি ভাড়া করেছেন। আগে বলত দিদিকে বলো। এখন আর সেই নম্বর কাজ করছে না। এখন বলছে বাংলার নিজের মেয়ে। জেনে রেখে দিন মাননীয়া। আপনি বাংলার নিজের মেয়ে নন। আপনি অনুপ্রবেশকারীদের ফুফু আর রোহিঙ্গাদের খালু।”

একই সঙ্গে গত ১০ বছরে বাংলার অর্থনৈতিক বন্ধ্যাদশার কথা উল্লেখ করে শুভেন্দু বলেন, বাংলাকে বাঁচানোর জন্যই এখানে ডবল ইঞ্জিন সরকার চাই। নাহলে বাংলাকে বাঁচানো যাবে না। নতুন সরকার এসে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ থেকে শুরু করে শিল্পায়ন—সবেতেই নতুন গতি আনবে বলে দাবি করেন শুভেন্দু।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here