প্রথম নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের শুভ্রাংশু সর্দার, যুগ্মভাবে দ্বিতীয় বাঁকুড়া ও উত্তর দিনাজপুর থেকে..
দেশের সময়: এবারের উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম হলেন শুভ্রাংশু সর্দার। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয়। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। দ্বিতীয় স্থানে দু’জন। সুষমা খান, বাঁকুড়ার বঙ্গ বিদ্যালয়ের এবং আবু সামা, উত্তর দিনাজপুরের রামকৃষ্ণপুর প্রমোদ দাশগুপ্ত মেমোরিয়াল হাইস্কুলের ছাত্রী। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। তৃতীয় হয়েছেন তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি, বালুরঘাটের অনুসূয়া সাহা, আলিপুরদুয়ারের পিয়ালি দাস। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪।
চতুর্থ বালুরঘাটের সৃজিতা বসাক, নরেন্দ্রপুরের নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩। পঞ্চম হয়েছেন কৌস্তভ কুণ্ডু, ঋষিতা সিনহা মহাপাত্র, দীপ্তার্ঘ্য দাস, অঙ্কিতা ঘোরাই, অনন্যা সামন্ত। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২।
ষষ্ঠ হয়েছেন চয়ন বর্মন, অঙ্কুর রায়, অর্কদীপ ঘরা, তমালকান্তি দাস, সোমাইল জানা, সোহম চ্যাটার্জি, রূপসা উপাধ্যায়, অদিতি মহান্তি, সুপর্ণা মাহাত, উৎসা কুণ্ডু, সৌমিলি মণ্ডল, সাহেলি আহমেদ। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯১।
সপ্তম হয়েছেন সন্দীপ ঘোষ, দেবর্ষি বসাক, বিতান শাসমল, অর্ক ঘোষ, অভিরূপ পাল, সৃজা উপাধ্যায়, সুমিত মুখোপাধ্যায়, রূপঙ্কর ঘটক, কৌশিকী কুণ্ডু, সৌজাত্য মুখোপাধ্যায়, সরণ্য ঘোষ, অর্ণব পতি, অষ্মিতা পাল, অভিরূপ পাল। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০।
অষ্টম হয়েছেন শ্রীতমা মিস্ত্রি, সৈয়দ সাকলিং কবীর, সায়ন প্রধান, আত্রেয়ী সাহানা, সংযুক্তা বিশ্বাস, শ্রেষ্ঠা অধিকারী, সন্দীপ ভট্টাচার্য, অদ্বিতীয়া সিনহা, ঈশিকা শীল, সিরিন আলম, সপ্তম দাস। প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৯। নবম হয়েছেন দেবাঙ্গনা দাস, প্রণব বর্মন, দৃষ্টি মাইতি, অঙ্গাজ হোসেন, অর্ক দাস, সায়ন সাহা, অর্কপ্রতীম দে, পবিত্র মাইতি, তুহিনরঞ্জন অধিকারী, তৃষিতা কর্মকার, অহেনা বসু, সুপ্রভাত ঘোষ, সুজিত পাল, মোনালিসা পাল। প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। দশম হয়েছেন আর্য নন্দী, স্বাগতা চক্রবর্তী, সুস্মিতা মোদক, সংহীতা দাশগুপ্ত, সুচেতনা জানা, বিক্রম বর্মন, শেখ সৈফুদ্দিন আহমেদ, সৌম্যদীপ দত্ত, কোয়েল কুণ্ডু, অঞ্জুমা দিলরুবা। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭
।প্রথম দশে রয়েছেন ৮৭ জন। হুগলি থেকে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ১৮ জন। ৫৭ দিনের মাথায় উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ। আট লক্ষ ২৪ হাজার ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষার ফলপ্রকাশ হল। ছাত্রের তুলনায় ছাত্রী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ শতাংশ বেশি। প্রতিটি মার্কশিটে থাকছে কিউআর কোড। ৮৯.২৫ শতাংশ পাশের হার। পাশের হারে সবচেয়ে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর। পাশের হারে কলকাতা দশম স্থানে। ১১টি জেলায় পাশের হার ৯০ শতাংশের বেশি। উর্দু ভাষায় প্রথম হয়েছেন মহম্মদ হাসান। নেপালিদের মধ্যে প্রথম স্নেহা লামা। সাঁওতালিদের মধ্যে তিনজন যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছেন। আজ বেলা সাড়ে বারোটা থেকেই অনলাইনে রেজাল্ট জানা যাবে। মার্কশিট ডাউনলোড করা যাবে। ৩১ তারিখ থেকে স্কুলে মার্কশিটের হার্ডকপি পাওয়া যাবে। পরের বছর উচ্চ মাধ্যমিক শুরু হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে ২৯ ফেব্রুয়ারি।
প্রথম দশে রয়েছেন ৮৭ জন। হুগলি থেকে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ১৮ জন। ৫৭ দিনের মাথায় উচ্চ মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ। আট লক্ষ ২৪ হাজার ছাত্রছাত্রীর পরীক্ষার ফলপ্রকাশ হল। ছাত্রের তুলনায় ছাত্রী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৪ শতাংশ বেশি। প্রতিটি মার্কশিটে থাকছে কিউআর কোড। ৮৯.২৫ শতাংশ পাশের হার।
পাশের হারে সবচেয়ে এগিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর। পাশের হারে কলকাতা দশম স্থানে। ১১টি জেলায় পাশের হার ৯০ শতাংশের বেশি। উর্দু ভাষায় প্রথম হয়েছেন মহম্মদ হাসান। নেপালিদের মধ্যে প্রথম স্নেহা লামা।
সাঁওতালিদের মধ্যে তিনজন যুগ্মভাবে প্রথম হয়েছেন। আজ বেলা সাড়ে বারোটা থেকেই অনলাইনে রেজাল্ট জানা যাবে। মার্কশিট ডাউনলোড করা যাবে। ৩১ তারিখ থেকে স্কুলে মার্কশিটের হার্ডকপি পাওয়া যাবে। পরের বছর উচ্চ মাধ্যমিক শুরু হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে ২৯ ফেব্রুয়ারি।