নির্বাচনের ফল ২০২৪ LIVE
দেশের সময় : *সুরাতের একটি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে বিজেপি। ভোট গণনা চলছে ৫৪২টি আসনে।
লোকসভা নির্বাচন ফলাফল ২০২৪ : নিম্নমুখী NDA-র গ্রাফ, দুপুর দেড়টা পর্যন্ত বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ২৪৩টি আসনে। কংগ্রেস ৯৫ এবং অন্যান্য ২০৫টি আসনে এগিয়ে।
সমাজবাদী পার্টি এগিয়ে উত্তরপ্রদেশে
লোকসভা ভোটে পেয়েছিল মাত্র পাঁচটি আসন। সেই দলই এ বার ৩৫টি আসনে এগিয়ে। আজমগড়ে এসপি প্রার্থী ধর্মেন্দ্র যাদব তাঁর নিকটতম প্রার্থী, বিজেপির দীনেশ লালের থেকে ৪৫ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।
বলা হয়, উত্তরপ্রদেশ যার দিল্লি তার। ভোটের গণনার শুরু থেকেই বিজেপি এবং ইন্ডিয়া জোটের টানটান লড়াই চোখ পড়েছে। ৮০ আসনের উত্তরপ্রদেশে বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৩৩টি আসনে। ৩৭টি আসনে এগিয়ে এসপি। কংগ্রেস ছ’টি এবং রাষ্ট্রীয় লোকদল দু’টি আসনে এগিয়ে আছে।
বাংলার ৪২টি আসনের মধ্যে ৩১টিতে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। দুপুর দেড়টা পর্যন্ত যে ফলাফল দেখা যাচ্ছে, তাতে ১০টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। একটিতে কংগ্রেস।
এ বারের লোকসভা নির্বাচন গত ১৯ এপ্রিল শুরু হয়েছিল। সাত দফার ভোট শেষ হয় ১ জুন। মঙ্গলবার ৮টা থেকে শুরু হয় ভোটগণনা। প্রথমে পোস্টাল ব্যালট, তার পর ইভিএমে পড়া ভোটের গণনা। রাউন্ড যত এগোচ্ছে, এনডিএ জোট বনাম ‘ইন্ডিয়া’র লড়াই তত জোরালো হচ্ছে।
লোকসভা ভোটের গণনা চলছে দেশ জুড়ে। প্রতি মুহূর্তে তার আপডেট পেতে এই প্রতিবেদনে নজর রাখুন।
ভোটের খবর
Lok Sabha Election Results 2024 LIVE:
প্রায় ৩০০ আসনে এগিয়ে NDA, জোর টক্কর দিচ্ছে INDIA জোটও
২০ হাজার ভোটে পিছিয়ে আছেন স্মৃতি ইরানি অমেঠিতে।
Hema Malini from Mathura: বিপুল ভোটে এগিয়ে হেমা মালিনী
উত্তর প্রদেশের মথুরা কেন্দ্রটি গত কয়েক বছর ধরেই বিজেপির দখলে। এবারেও এই কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী হেমা মালিনী। প্রথম দু-ঘণ্টায় তিনি প্রায় ৫০ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন। কেবল নিজের জয় নয়, বিজেপি সরকার গড়বে বলেও আশাবাদী এই তারকা প্রার্থী।
Rajasthan Lok Sabha Election Results: রাজস্থানে NDA-কে টেক্কা INDIA জোটের
গো-বলয় রাজস্থানও বিজেপির গড় হিসাবেই পরিচিত। এই রাজ্যেও এনডিএ-কে জোর টেক্কা দিচ্ছে ইন্ডিয়া জোট। গণনার প্রথম দু-ঘণ্টার মধ্যে এনডিএ এগিয়ে রয়েছে ১০টি আসনে এবং ইন্ডিয়া জোট এগিয়ে ১৫টি আসনে
প্রাথমিক প্রবণতার নিরিখে বারাণসীতে এক বার পিছিয়ে গেলেও ফের এগিয়ে নরেন্দ্র মোদী , দুই কেন্দ্রেই এগিয়ে রাহুল গান্ধী
চারশো পার?
সকাল ১০টা ৫ মিনিট পর্যন্ত দেশের মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে এনডিএ ৩০২, ইন্ডিয়া ২০৯ এবং অন্যান্যরা ৩২টি আসনে এগিয়ে। ম্যাজিক ফিগার ২৭২। এক্সিট পোলে অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থা এনডিএকে ৪০০-র আশেপাশে রেখেছিল। এখন দেখার মোদীর স্লোগান ‘ইসবার চারশো পার’ পূরণ হয় কিনা?
প্রাথমিক ট্রেন্ডে ভালভাবে এগোচ্ছে ইন্ডিয়া
২০১৯ সালের তুলনায় অনেক ভাল ফল করার আশায় বিরোধীরা। এই মুহূর্তে ২০০-র গণ্ডি পেরিয়েছে ইন্ডিয়া জোট। যদিও এনডিএ যে ক্ষমতায় আসতে চলেছে তা ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছে প্রাথমকি ট্রেন্ড।
West Bengal Lok Sabha Election 2024 Result LIVE:
দুপুর ১২টার আপডেট বাংলার ৪২টি আসনের গণনা প্রক্রিয়া জারি:খেলা ঘুরচ্ছে ক্রমাগত, ৩২ আসনে এগিয়ে তৃণমূল, ১০-এর নীচে নামল বিজেপি
উত্তর ২৪ পরগনার তিন কেন্দ্রে এগিয়ে তৃণমূল ।বনগাঁয় বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর এগিয়ে রয়েছেন 888৩৫ ভোটে ।
ভোটের আগে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে ফেরা ব্যরাকপুরের বিদায়ী সাংসদ অর্জুন সিংহ পিছিয়ে রয়েছেন ১০ হাজার ভোটে। তাঁর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক এগিয়ে রয়েছেন। অন্য দিকে দমদমে ৮১৮৪ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন সৌগত রায়, বারাসতে কাকলি ঘোষ দস্তিদার এগিয়ে রয়েছেন ৩৯৮৮০ ভোটে। তবে বনগাঁয় বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর এগিয়ে রয়েছেন 888৩৫ ভোটে।
১০টা পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের চার আসনে এগিয়ে তৃণমূল
বসিরহাটে তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল ইসলাম এগিয়ে রয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার ৮০৩ ভোটে। ১২টা পর্যন্ত তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৪ লক্ষ ৫২ হাজার ৫৫৯। রেখা পেয়েছেন ২ লক্ষ ১১ হাজার ৭৫৬ ভোট। এই ভোটসংখ্যা প্রকাশ্যে আসার পরে তৃণমূলের কর্মীরা বিজয়োল্লাস শুরু করেন। পাল্টা জবাবে রেখা পাত্র বলেন, যারা শুরুতে জেতে, তারা শেষে হারে। আমার শুরুতে কম ছিল। শেষে আমিই জিতব। যদিও বসিরহাটে রেখা এবং হাজি নুুরুলের ভোট ব্যবধানে সেই সুযোগ কম বলেই মনে করছেন অনেকে।
পশ্চিম মেদিনীপুরে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে দুই কেন্দ্রেই। এক দিকে ঘাটালে দেব বনাম হিরণ। অন্য দিকে, মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রে টানটান প্রতিযোগিতা চলছে জুন মালিয়া এবং অগ্নিমিত্রা পালের। ১২টা নাগাদ ঘাটালে দেবের প্রাপ্ত ভোট ১ লক্ষ ৪২ হাজার ৪২৫। হিরণ পেয়েছেন ১ লক্ষ ২১ হাজার ৫৩৩ ভোট। প্রায় ২১ হাজার ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন দেব। মেদিনীপুরে অগ্নিমিত্রা ১৫৭৩ ভোটের ব্যবধানে পিছনে ফেলে দিয়েছেন জুনকে। ঝাড়গ্রামেও ২১ হাজারের বেশি ভোটে এগিয়ে তৃণমূল।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ঝড়? সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণ করে ট্রেন্ডে এগিয়ে গেল তৃণমূল
এক্সিট পোলে সিংহভাগ সমীক্ষক সংস্থা বাংলায় বিজেপিকে এগিয়ে রেখেছিল। কোনও কোনও সমীক্ষক সংস্থার তরফে এও জানানো হয়েছিল, বিজেপি ৩০ টপকে যেতে পারে, অন্যদিকে তৃণমূল এগারোয় নেমে যেতে পারে।
সমীক্ষা রিপোর্ট সামনে আসার পরই কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতার অভিযোগ ছিল, বিজেপির কথা মতোই ভোট সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে।
বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ভোটের যা ট্রেন্ড তাতে রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ২৯টি, বিজেপি, ১১ এবং কংগ্রেস ২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
ডায়মন্ড হারবারে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ভোটে এগিয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদের পাঁচটি কেন্দ্রের মধ্যে চারটিতে এগিয়ে তৃণমূল। কৃষ্ণনগরে মহুয়া মৈত্র এগিয়ে রয়েছেন ৩৮ হাজার ৯০৪ ভোটে। বহরমপুরে পিছিয়ে গেলেন অধীররঞ্জন চৌধুরী। সেখানে আপাতত এক নম্বরে তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। মুর্শিদাবাদে প্রথম দিকে এগিয়ে থাকলেও আপাতত ১৫ হাজার ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন মহম্মদ সেলিম। এ ছাড়া জঙ্গিপুরে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল, রানাঘাটে বিজেপি।
তমলুকে এগিয়ে গেলেন তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য। সকাল ১০টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে এগিয়েছিলেন প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপির প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
বনগাঁর গণনা কেন্দ্রের মিডিয়া সেন্টারে চরম অব্যবস্থা
বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের গণনা কেন্দ্র বনগাঁ দীনবন্ধু মহাবিদ্যালয়ের মিডিয়া সেন্টারে চরম অব্যবস্থা। সাংবাদিকদের কাজের কোন পরিবেশই তৈরি হয়নি সেখানে। এ ব্যাপারে চরম উদাসীনতা লক্ষ্য করা গেল তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের।
এদিন সকাল সাতটার মধ্যেই সংবাদ মাধ্যমের কর্মীরা বনগাঁ দীনবন্ধু মহাবিদ্যালয় এর নির্ধারিত মিডিয়া সেন্টারে পৌঁছে যান। কিন্তু সেখানে তখনো কোনরকম পরিকাঠাম তৈরি হয়নি।
সাংবাদিকদের অভিযোগ, সেখানে ৫টি টিভি থাকলেও সেই টিভি চালানোর কোন ব্যবস্থা নেই। প্রচন্ড গরমে কোন পাখার ব্যবস্থা রাখা হয়নি। শুধু তাই নয়, গণনা শুরু হয়ে গেলেও গণনা কেন্দ্রের ভেতর থেকে কোনরকম সংবাদ সংগ্রহের ব্যবস্থা নেই।
এদিন সকাল আটটা নাগাদ পোস্টাল ব্যালট গণনা শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই ভাবে কাজ শুরু হলেও প্রায় নটা পর্যন্ত কোনো রকম তথ্য পাননি সাংবাদিকরা।
এই ঘটনায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয় সাংবাদিকদের মধ্যে। যদিও এ ব্যাপারে কোনরকম সদুত্তর দিতে পারেননি মিডিয়া সেন্টারের দায়িত্বে থাকা বনগাঁ তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের আধিকারিক নন্দী বর্ধন।
হুগলির তৃণমূলপ্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে। তবে আপাতত ৩৮০৪৭ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন রচনা। লকেট ৩৪৫৬ ভোটের ব্যবধানে রয়েছেন রচনার পরেই।
এ ছাড়া হুগলির অন্য দুই কেন্দ্র শ্রীরামপুর এবং আরামবাগেও এগিয়ে তৃণমূল প্রার্থীরাই। আরামবাগে তৃণমূলের মিতালী বাগ ৬৩৪২ ভোটে এগিয়ে। শ্রীরামপুরে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এগিয়ে রয়েছেন ১৩হাজার ৬৯৫ ভোটে।
গণনার প্রথম এক ঘণ্টা শেষ, কে, কোথায় এগিয়ে?
গণনার প্রথম ১ ঘণ্টা অতিবাহিত। আপাতত পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে। প্রাথমিক ভাবে যে কেন্দ্রে যে প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন তাঁরা হলেন—বনগাঁয় ৫৩৮৯ ভোটে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর।
ডায়মন্ড হারবার— অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল
বহরমপুর— অধীররঞ্জন চৌধুরী, কংগ্রেস
মুর্শিদাবাদ— মহম্মদ সেলিম, সিপিএম
ঘাটাল— হিরণ চট্টোপাধ্যায়, বিজেপি
রানাঘাট— মুুকুটমণি অধিকারী, তৃণমূল
জঙ্গিপুর— মুর্তজা হোসেন, কংগ্রেস
মথুরাপুর— অশোক পুরকায়স্থ, বিজেপি
জয়নগর— প্রতিমা মণ্ডল, তৃণমূল
যাদবপুর— সায়নী ঘোষ, তৃণমূল
দমদম— শীলভদ্র দত্ত, বিজেপি
কৃষ্ণনগর— মহুয়া মৈত্র, তৃণমূল
আসানসোল— সুরেন্দ্র সিংহ আলুওয়ালিয়া, বিজেপি
তমলুক— অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, বিজেপি
কাঁথি— সৌমেন্দু অধিকারী, বিজেপি
NDA না INDIA, প্রাথমিক ট্রেন্ডে এগিয়ে কে?
প্রাথমিক ট্রেন্ড বলছে ম্যাজিক ফিগারের আশপাশে ঘোরাফেরা করছে NDA. অন্যদিকে, ২০০ পেরিয়ে গিয়েছে INDIA শিবির।
কত আসনে এগিয়ে BJP-কংগ্রেস?
সকাল ১০টা ২০ মিনিট পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের তথ্য বলছে, ২১৩টি আসনে এগিয়ে BJP। কংগ্রেস এগিয়ে ৮৮টি আসনে। তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে ২১টি আসনে। সমাজবাদী পার্টি এগিয়ে ৩৪টি আসনে। শিবসেনা এগিয়ে সাতটি আসনে। শরদ পাওয়ার NCP গোষ্ঠী এগিয়ে সাতটি আসনে। আম আদমি পার্টি এগিয়ে চারটি আসনে। CPIM এগিয়ে চারটি আসনে। RJD এগিয়ে তিনটি আসনে।
ঘড়ির কাঁটায় আটটা বাজতেই সারা দেশজুড়ে শুরু হয়েছে গণনা। প্রথমে পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে। তাতে এখনও পর্যন্ত ব্যালটে এগিয়ে রয়েছে মোদীর নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট।
মোদীর জয় নিয়ে নিঃসঙ্কোচ বিজেপি, মার্জিন বাড়ছে? রইল গণনার আপডেট
দেশে ৪০০ পারের লক্ষ্য নিয়েছে বিজেপি। আর বারাণসীতে তাদের আশা ১০ লক্ষ পার হবে! নরেন্দ্র মোদী যে এখানে জিতছেন তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই গেরুয়ায় শিবিরের মধ্যে। তবে গত বারের থেকে জয়ের মার্জিন বাড়ানোই চ্যালেঞ্জ। ২০১৯ লোকসভা ভোটে মোদী এই কেন্দ্রে সাড়ে ৬ লক্ষের বেশি ভোট পেয়েছিলেন। এবার বিজেপির আশা তিনি ১০ লক্ষ ভোট পাবেন। তাহলে মোদীর জয়ের ব্যবধান কি আকাশছোঁয়া হবে?
পোস্টাল ব্যালটের গণনায় এগিয়ে এনডিএ
প্রাথমিক টেন্ড যা বলছে তাতে এখনও পর্যন্ত ২৫৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ, ইন্ডিয়া জোট ১৮৯ আসনে এগিয়ে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের তুলনায় ভাল ফল আশা করছে জোট।
পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে…
সকাল ৯টা পর্যন্ত পোস্টাল ব্যালটের নিরিখে এনডিএ ২৮০, ইন্ডিয়া ১৮২ এবং অন্যানরা ১৬টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
ফলাফল জানতে এই প্রতিবেদন আপডেট করতে থাকুন।
পোস্টাল ব্যালটের নিরিখে বিজেপি ১২২টি, কংগ্রেস-সহ ইন্ডিয়া জোট ৪৪টি এবং অন্যান্যরা ২৫ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
তবে পোস্টাল ব্যালটের ভিত্তিতে চূড়ান্ত কিছু বলা যায় না। আর কিছুক্ষণ পর অর্থাৎ ৯টার পর থেকে শুরু হবে প্রথম রাউন্ডের ভোট গণনা। সেদিকেই তাকিয়ে তামাম দুনিয়া।
লোকসভা ভোটের গণনা চলছে দেশ জুড়ে। প্রতি মুহূর্তে তার আপডেট পেতে এই প্রতিবেদনে নজর রাখুন।
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪
আগামী ১৬ জুন ১৭ তম লোকসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সুতরাং, এর মধ্যে জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে ভোট প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে এবং ১৬ জুনের আগে নতুন সরকার গঠন করতে হবে। বর্তমানে দেশে মোট ৫৪৩টি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে এবং সেক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৭২টি আসন। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির এনডিএ জোটে ৩০টিরও বেশি বন্ধু দল রয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীদের ইন্ডিয়া জোটে রয়েছে ২৮টি দল। এবারের ভোটে লড়াই মূলত একদিকে বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট এবং অন্যদিকে কংগ্রেস ও তার ইন্ডিয়া জোটের। তবে এখানে বিএসপি, বিজেডি এবং অকালি দলের মতো রাজনৈতিক দলগুলিও রয়েছে, যারা কোনও জোটের মধ্যে নেই।
গত লোকসভা নির্বাচনে অর্থাৎ ২০১৯ সালে মোট সাত দফায় নির্বাচন হয়েছিল। ভোটগ্রহণ পর্ব চলেছিল ১১ এপ্রিল থেকে ১৯ মে পর্যন্ত। আর ভোটের রেজাল্ট এসেছিল ২৩ মে। ২০১৯ সালের ভোটে গোটা দেশে ভোটার ছিলেন মোট প্রায় ৯১ কোটি ২০ লাখ। তাঁদের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হয়েছিলেন ৬৭ শতাংশ ভোটার।
এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছিল ৩৭.৩৬ শতাংশ ভোট। আর কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছিল মাত্র ১৯.৪৯ শতাংশ ভোট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ম্যাজিকে ভর করে টানা দু’বার লোকসভা ভোটে ব্যাপক সাফল্য পায় বিজেপি। আর এবার সামনে আরও একটা নির্বাচন। ২০২৪ সালেও আরও বড় ব্যবধানে জিতে জয়ের হ্যাটট্রিকের চেষ্টায় রয়েছে পদ্ম শিবির। অন্যদিকে কংগ্রেস ও ইন্ডিয়া জোট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিজেপিকে ঠেকানোর।
লোকসভার একটি পূর্ণ টার্মের কার্যকালের মেয়াদ থাকে পাঁচ বছর। সেই পাঁচ বছরের মেয়াদ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে ভোট করাতে হয়। এক্ষেত্রে কমিশনকে ভোটের তারিখ j
পাশাপাশি প্রার্থীরা যাতে ভোটের প্রচারের জন্য পর্যাপ্ত সময় পান, সেদিকেও নজর রাাখতে হয় এবং সাধারণভাবে নির্বাচন ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের তারিখের ব্যবধান রাখতে হয় প্রায় ৪০-৪৫ দিন। ২০১৪ ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষিতে, রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনুমান এবার এপ্রিল-মে মাসের মধ্যে ভোট হতে পারে। পাশাপাশি মার্চ থেকে মে মাস আবহাওয়াও খুব বিরূপ হয় না। এবারের ভোট পাঁচ-সাত দফায় আয়োজন করা হতে পারে বলে অনুমান রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।