দেশের সময় ওয়েবডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট হবে না, তা আগেই জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। জানানো হয়েছে, রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ দিয়েই হবে পুরভোট। নির্বাচনের দিন বুথগুলিতে প্রায় ২৩ হাজারের বেশি পুলিশ থাকবে। পাশাপাশি সিসিটিভি ও ভিডিওগ্রাফির ব্যবস্থাও থাকবে বলেও জানানো হয়েছে কমিশনের তরফে।
কমিশন সূত্রে খবর, প্রতিটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে কমপক্ষে দু’জন সশস্ত্র পুলিশ কর্মী থাকবেন। এছাড়া লাঠিধারী পুলিশও থাকবেন। ভোটের দিন মোট ৩৫টি হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড, ৭৮টি কুইক রেসপন্স টিম, ৮০টি স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে। স্পর্শ কাতর বুথগুলি-সহ মোট ২৫ শতাংশ বুথে সিসিটিভি-র ভিডিওগ্রাফির বন্দোবস্ত থাকবে। পুরভোটে কলকাতায় মোট বুথের সংখ্যা ৪ হাজার ৯৫৯। মোট ভোটগ্রহণ কেন্দ্র ১৬৭০টি। কলকাতার মোট বরোর সংখ্যা ১৬টি। প্রতিটি বরোতে একজন করে পর্যবেক্ষক থাকবেন। প্রতি চারটি বরোর জন্য একজন করে বিশেষ পর্যবেক্ষক থাকবে।
এদিকে কলকাতা পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করেছে বিজেপি। মঙ্গলবার কমিশনের দপ্তরে সেই দাবিতে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সূত্রের খবর, পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে না তা একপ্রকার চূড়ান্ত। ভোট নির্বিঘ্নে করাতে সব রকমের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তাঁকে জানিয়েছেন কমিশনের আধিকারিক।
কমিশনের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নয় বিজেপি। রাজ্যপালের কাছে দরবার। ত্রিপুরায় কেন পুলিশ দিয়ে ভোট? পাল্টা তৃণমূল।
কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে কলকাতা পুরভোট চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজেপি। বিজেপি পার্থীদের মনোনয়ন প্রত্যাহারে চাপ দেওয়ার অভিযোগ। কলকাতা পুরভোটে হিংসার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টে নালিশ। হারের ভয়ে অজুহাত, পাল্টা তৃণমূল।