শোভন বিতর্কে যবনিকাপাত পড়ার আগেই ফের নতুন বিতর্ক তৈরি করে দিলেন বৈশাখী। তিনি রত্না চ্যাটার্জিকে নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বলেন, রত্নার সঙ্গে অভিজিৎ গাঙ্গুলী নামে ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। আর তাতেই শোভন–রত্নার সম্পর্ক পতন হয়। এমনকী শোভন চ্যাটার্জির অজান্তেই ২১টি বেহিসেবি সম্পত্তি গড়ে উঠেছিল, এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন বৈশাখী ব্যানার্জি। এছাড়া রত্নার কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে বাধ্য নন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
তিনি রত্না চ্যাটার্জিকে নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে বলেন, রত্নার সঙ্গে অভিজিৎ গাঙ্গুলী নামে ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। আর তাতেই শোভন–রত্নার সম্পর্ক পতন হয়। এমনকী শোভন চ্যাটার্জির অজান্তেই ২১টি বেহিসেবি সম্পত্তি গড়ে উঠেছিল, এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন বৈশাখী ব্যানার্জি। এছাড়া রত্নার কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে বাধ্য নন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শোভন বিতর্কে যবনিকাপাত পড়ার আগেই ফের নয়া বিতর্ক তৈরি করে দিলেন বৈশাখী। বৈশাখী বললেন, ‘আমি চাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন শোভনবাবু।
বৈশাখী বললেন, ‘আমি চাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন শোভনবাবু।
তিনি বলেন, ‘অভিজিৎ গাঙ্গুলীকে বড়লোক করার জন্যই এইসব কাজ করেছেন রত্না। আসলে অভিজিতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল রত্নার। উনি আমার সম্পর্কে যা বলছেন তার প্রমাণ দিতে পারবেন তো? রত্নার জবাব দিতে হলে কলতলার ঝগড়া করতে হবে। যা আমি পছন্দ করি না। রত্না কোনও আলোচনার বিষয়ই নয়। কারণ রত্নার মধ্যে অসুস্থ মানসিকতার লক্ষণ রয়েছে। অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে ক্ষমা চাইব।’
বৈশাখী যে প্রমাণ দিতে পারবেন তাও বলেছেন তিনি। বৈশাখীর দাবি, ‘সকাল থেকে রাত পর্যন্ত রত্না–অভিজিতের ফোনে কথা হতো। শোভনবাবুর নথি থেকেই এই খবর জেনেছি। অভিজিতের মায়ের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার সময় রত্না–অভিজিতের নম্বর দেওয়া ছিল। এমনকী আমাকে ও আমার মেয়েকে মেরে ফেলার জন্য সুপারি কিলার লাগানো হয়েছিল। এখন আবার বলছেন আমাকে কাজে লাগিয়েছে এজেন্ট। আমার এতো সময় নেই।’ তিনি স্বীকার করেন,“আমাকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে শোভনদাকে সব ছাড়তে হল।”
তিনি স্বীকার করেন,“আমাকে ডিফেন্ড করতে গিয়ে শোভনদাকে সব ছাড়তে হল।”