দেশেরসময় ওয়েবডেস্কঃ ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সরাসরি ফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জো বাইডেন ও কমলা হ্যারিসের জয়লাভের জন্য অভিনন্দন জানালেন তিনি। ভারত–মার্কিন কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নতিতে দু’দেশই সমান জোর দেবে। এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হল দুই নেতার মধ্যে।
মঙ্গলবার মধ্যরাতে টুইট করলেন মোদি, ‘ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে কোভিড–১৯ অতিমারী ঠেকাতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যায় পদক্ষেপে সহযোগিতা করা নিয়ে কথা হল জো বাইডেনের সঙ্গে। ভাবী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকেও আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছি। তাঁর এই সাফল্য ভারতের জন্য গর্বের ব্যাপার। ভারত–আমেরিকার সুসম্পর্কের একটি উৎসও বটে। ভারতীয়–আমেরিকান সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে তিনি উদাহরণ তৈরি করেছেন।’
Spoke to US President-elect @JoeBiden on phone to congratulate him. We reiterated our firm commitment to the Indo-US strategic partnership and discussed our shared priorities and concerns – Covid-19 pandemic, climate change, and cooperation in the Indo-Pacific Region.
— Narendra Modi (@narendramodi) November 17, 2020
I also conveyed warm congratulations for VP-elect @KamalaHarris. Her success is a matter of great pride and inspiration for members of the vibrant Indian-American community, who are a tremendous source of strength for Indo-US relations.
— Narendra Modi (@narendramodi) November 17, 2020
আমেরিকার নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (ফাইল ছবি)
হাইলাইটস
- জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নরেন্দ্র মোদী
- করোনা মহামারী এবং জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা
- কমলা হ্যারিসকেও শুভেচ্ছা জানাতে ভুললেন না মোদী
পাশাপাশি মার্কিন উপপ্রেসিডেন্ট ভারতীয় বংশদ্ভূত কমলা হ্যারিসকেও শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বললেন, ওনার (কমলা হ্যারিস) সাফল্য ভারত-মার্কিন সম্প্রদায়ের কাছে একটা যথেষ্ট গর্বের বিষয়। এই সাফল্য প্রত্যেককেই অনুপ্রাণিত করবে।
এই প্রসঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পরও বাইডেনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানান। মোদী তখনও বলেছিলেন, ভারত-আমেরিকার সম্পর্ককে একটা নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে দুই দেশই বদ্ধপরিকর। আশা করা যায়, সেজন্য দুটো দেশই একে অপরের সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করবে।