![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/1639661056289.jpg)
দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ ১৬ ডিসেম্বর।
১৯৭১ সালে এই দিনই মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করেছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান। হয়েছিল বাংলাদেশ। ২০২১ সালে সেই যুদ্ধজয়ের ৫০ বছর পূরণ হল। এই দিনে দাঁড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটারে কুর্নিশ জানালেন সেই আত্মত্যাগকে। মুখ্যমন্ত্রী এদিন লিখলেন, ‘১৯৭১ সালে যে সাহসের সঙ্গে বীর যোদ্ধারা লড়েছিলেন, সে কথা মনে আছে সকলেরই। আপনাদের আত্মত্যাগকে আমরা কুর্নিশ জানাই। এই প্রসঙ্গে আমাদের সেনাবাহিনীর অবদানও স্মরণ করছি। আপনাদের বীরত্ব আজও আমাদের অনুপ্রেরণা।’
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/DS01122021-1024x853.jpg)
The courage with which all bravehearts fought the 1971 war, is remembered by everyone. We salute your sacrifice.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 16, 2021
Also celebrating the contribution of our Armed Forces in this feat. Your heroism continues to inspire us, even today!
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/2020-12X5-copy-1024x427-1-1024x491-1.jpg)
এদিন দিল্লিতে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় গিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে তাঁর এই বিশেষ সফর।
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/annapurna-car-bazar-new-ad-1-1024x768-1.jpg)
১৯৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আনুষ্ঠানিক পরাজয় হয়েছিল পাকিস্তানের। এই তারিখে ঢাকায় আত্মসমর্পণ করেছিল পাকিস্তানের সেনা। সেই থেকে এই দিনটি বিজয় দিবস হিসেবে পালন হয়ে আসছে ভারত ও বাংলাদেশে। এই উপলক্ষে বৃহস্পতিবার পেট্রাপোল- বেনাপোলের নোম্যান্সল্যান্ডে বিএসএফ ও বিজিবি-র যৌথ রিট্রিট আয়োজন করা হয়েছিল ।
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/dey-scaled.jpg)
বাংলাদেশের বিজয় দিবস উৎযাপন দেখতে দুই দেশের সাধারণ মানুষ দুই দেশের গ্যালারিতে ভিড় জমিয়েছিলেন। বিএসএফ- এবং বিজিবি কর্তাদের উপস্থিতিতে যৌথ রিট্রিট অনুষ্ঠান হয়। অনুষ্ঠান শেষে ফুল ও মিষ্টি বিনিময় এর মধ্যে দিয়ে দুই দেশের বন্ধুত্বের সম্পর্ক আরো দৃঢ় করার অঙ্গীকার করেন দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ।এদিন এই রিট্রিটকে ঘিরে দুই বাংলার মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো৷
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/1639660764283.jpg)
সীমান্তে দু’দেশের মানুষের উপস্থিতিতে যৌথ প্যারেডের মাধ্যমে পালিত হল দিনটি। প্রসঙ্গত দু’দেশের মধ্যে সম্পর্ককে সুদীর্ঘ করতে আগেই ভারত বাংলাদেশের পেট্রাপোল সীমান্তে যৌথ প্যারেডের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু দেশজুড়ে করোনার কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয় এই যৌথ প্যারেড অর্থাৎ রিট্রিট। তবে করোনার গ্রাফ কিছুটা নিম্নমুখী হলেই বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষ উপলক্ষে এদিন একদিনের জন্য যৌথ রিট্রিটের আয়োজন করে দুই দেশ। মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কে স্মরণ করেই স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অবদান উল্লেখ করা হয় এদিনের অনুষ্ঠানে।
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/maasaradaroadlines02-scaled.jpg)
দুই দেশের সেনাবাহিনীর জয়েন্ট রিট্রিট সেরিমনি দেখে ভারত বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের বক্তব্য ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঐক্যের সম্পর্ক আগামীতে আরো দৃঢ় হোক ।
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2021/12/6321050549918739540_121.jpg)