দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঋষি সুনক ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে বসার পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর সঙ্গে প্রথম কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ।
ভারত এবং ব্রিটেন দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা হয়েছে বলে টুইটারে জানিয়েছেন মোদী।
টুইটারে মোদী লিখলেন, বৃহস্পতিবার ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা বলে ভাল লাগল। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানালাম। আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও জোরদার করার জন্য আমরা এক সঙ্গে কাজ করব। বিস্তীর্ণ এবং সুষম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির বিষয়টির যাতে দ্রুত নিষ্পত্তি হয়, সেই বিষয়ে আমরা এক মত।
Glad to speak to @RishiSunak today. Congratulated him on assuming charge as UK PM. We will work together to further strengthen our Comprehensive Strategic Partnership. We also agreed on the importance of early conclusion of a comprehensive and balanced FTA.
— Narendra Modi (@narendramodi) October 27, 2022
এদিন ফোনে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান মোদী। সেইসঙ্গে তিনি টুইটে জানিয়েছেন, তাঁরা দু’জনেই দু’দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দ্রুত সেরে ফেলার বিষয়ে একমত হয়েছেন।
Thank you Prime Minister @NarendraModi for your kind words as I get started in my new role.
— Rishi Sunak (@RishiSunak) October 27, 2022
The UK and India share so much. I'm excited about what our two great democracies can achieve as we deepen our security, defence and economic partnership in the months & years ahead. pic.twitter.com/Ly60ezbDPg
মোদীর সঙ্গে ফোনে কথা হওয়ার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ট্যাগ করে টুইট করেছেন ঋষি সুনকও। নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষাএবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দু’দেশ যাতে একসঙ্গে চলতে পারে সে ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছেন প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনকের বয়স এখন ৪২ বছর। এই প্রথম এত কম বয়সে কেউ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসলেন।
প্রধানমন্ত্রী মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পাল্টা টুইট করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত ঋষি সুনকও। টুইটারে লিখেছেন, ‘‘আমি নতুন দায়িত্ব নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আপনার বিনীত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ব্রিটেন এবং ভারত অনেক কিছুই ভাগাভাগি করে নেয়। আগামী দিনে আমাদের নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব আরও মজবুত হবে। তার ফলে লাভবান হবে আমাদের দুই দেশের গণতন্ত্র। এই বিষয়টি নিয়ে আমি যথেষ্ট উত্তেজিত।’’