
দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ সোমবার কানমিং থেকে গুয়াংঝাউ আসার পথে গুয়াংঝি প্রদেশে ৭৩৭ বোয়িং বিমানটি ভেঙে পড়ে। জানা গেছে, ওই বিমানে মোট ১৩৩ জন ছিলেন। এখনও অবধি কাউকেই জীবিত উদ্ধার করা যায়নি।

মঙ্গলবার সকালেও চলছে উদ্ধারকাজ। বলা হচ্ছে, শতাব্দীর সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটল চীনে। ঘটনাস্থলে বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেলেও কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি। দুর্ঘটনার ১৮ ঘণ্টা পর মনে করা হচ্ছে সকলেই মৃত। আচমকাই একটি পাহাড়ের উপর ভেঙে পড়ে বিমানটি। তবে দুর্ঘটনার কারণ এখনও অজানা।

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। দুর্ঘটনার পরেই চায়না ইস্টার্ন বিমান সংস্থার ওয়েবসাইট সাদা–কালো করে দেওয়া হয়েছে। বিমান প্রস্তুতকারক সংস্থা বোয়িংকে ঘিরেও উঠছিল প্রশ্ন। এ প্রসঙ্গে বোয়িং সংস্থা জানিয়েছে, এক্ষেত্রে নতুন জেনারেশন বোয়িং ম্যাক্স জেট ব্যবহার করা হয়নি।

এদিকে বিমানটি ভেঙে পড়তেই পাহাড়ে ভয়াবহ আগুন ধরে যায়। টুইটারে ভাইরাল হয়েছে সেই ছবি। দুর্ঘটনার কবলে পড়া ৭৩৭ বোয়িং বিমানটি ছয় বছরের পুরনো। সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ১টা ১০ মিনিট নাগাদ কানমিং থেকে রওনা দিয়েছিল বিমানটি।

৩টে ৫ মিনিট নাগাদ গন্তব্যে পৌঁছনোর কথা ছিল। কিন্তু দুপুর ২টো ২২মিনিটের পর থেকে বিমানটির গতিবিধি আর ট্র্যাক করা যায়নি।

