কলকাতার বিভিন্ন বড়মাপের পুজোয় সোমবার থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোদমে পুজো উদ্বোধনে নামলেন। বিভিন্ন পুজো উদ্বোধনের ফাঁকে তৃণমূলের দলীয় মুখপত্র ‘‌জাগো বাংলা’‌র শারদসংখ্যার আনুষ্ঠানিক প্রকাশ করলেন তিনি। এদিন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের চেতলা অগ্রণীর পুজোয় দেবীপ্রতিমার চোখ আঁকবেন মমতা।    গত শুক্রবার উত্তরবঙ্গ থেকে ফেরার পথে দলের বিধায়ক সুজিত বসুর শ্রীভূমি স্পোর্টিংয়ের পুজো মন্ডপে গেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।এবার প্রায় ৫০টি প্রতিমার আবরণ উন্মোচন করার কথা তাঁর। শুধু প্রতিমা উদ্বোধনই নয়, মঞ্চে দাঁড়িয়ে চণ্ডীপাঠ করেন মুখ্যমন্ত্রী। সংক্ষিপ্ত বক্তব্য পেশ করে অহিংসা ও শান্তির বার্তা দেন। মমতার মতে, উৎসব কারও একার নয়, সকলের। সবধর্মের মানুষ এই পুজোয় সামিল হন। তাঁর কথায়, ‘বিদেশ থেকে বহু দর্শনার্থী এই সময় বাংলায় আসেন। তাঁরা আমাদের অতিথি। পুজো যাতে শান্তিতে কাটে, তার জন্য প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে হবে। নজর রাখতে হবে আমাদেরও।’কলকাতাকে টেক্কা দিতে উঃ২৪ পরগনার বনগাঁ শহরের পুজো উদ্যোক্তারা জোড় কদমে প্রতিমা মন্ডপের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন৷ বনগাঁ শিমুলতলা আয়রনগেট স্পোর্টিং ক্লাবের মন্ডপ তৈরী হচ্ছে বাহুবলী টু এর আদলে,মতিগঞ্জ এর ১৫পল্লী এবার নিউ ঐক্য সংঘের সহযোগীতায় বিশেষ নজর কাড়বে,ইতি মধ্যে তাদের আলোক সজ্জা মানুষের মন ছুঁয়েছে। ৩নং টালি খোলা এগিয়েচললো সংঘ ও কোমড় বেঁধে নেমে পড়েছে দশর্ক টানতে। বনগাঁ অভিযান সংঘ তাঁদের সাবেকি ধারা বজায় রেখে প্রতিমা গড়ছেন৷ দেবীপক্ষ্যের শুরুতেই এবার বনগাঁর মানুষ কলকাতার সাথে সমানে সমানে পুজোর লড়াইতে সামিল হয়েছেন৷ বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য বলেন কলকাতা শুধু নয় ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ পুজোর টানে বনগাঁয় ছুটে আসেন,লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের আনাগোনা হয় এই শহরে তাই পুর সভার পক্ষ্য থেকে মেডিকেল ক্যাম্প থেকে শুরু করে যাবতীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবারের পুজোয়। সমস্ত মানুষের জন্য শুভেচ্ছা রইল। এস ডি পিও (বনগাঁ)অনীল কুমার রায় জানান এবারের পুজোতে ও বহু মানুষ বাংলাদেশ থেকে টুরিস-ভিসা নিয়ে বনগাঁর পুজো দেখতে আসবেন,তাই ভিড় সামলাতে এবং পুজো যাতে শান্তিতে কাটে,তার জন্য পুলিশ প্রশাসন কড়া ব্যাবস্থা গহণ করেছে৷সীমান্তে কড়া নজর রাখা হয়েছে৷-দেশের সময়ঃ

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here