অর্পিতা বনিক , বনগাঁ: নির্মলা সীতারামনের শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণায় সোনা হয়েছে আরও দামী। সোনার দাম বাড়ায় আষাঢ়ে মেঘ বাংলার স্বর্ণ ব্যাবসায়ী, কারবারি ও শিল্পীদের কপালে। করোনাকালের ধাক্কা কাটিয়ে অবশেষে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের বিয়ের মরসুম থেকে লক্ষীলাভের আশায় কোমর বেঁধেছে বাংলার বিভিন্ন স্যাকরা পাড়ার ঘুপচি গলির ছোট্ট দোকানের গয়না কারিগর থেকে শুরু করে কলকাতার ঝাঁ চকচকে শো রুমের মালিক, সকলেই।

স্বর্ণ শিল্পী ও ব্যাবসায়ীদের আশঙ্কা, অর্থমন্ত্রীর এই ঘোষণার পর বিয়ের সোনা কেনার পরিমাণ লক্ষ্যণীয় ভাবে কমতে শুরু করেছে । বিয়ে ছাড়া অন্যান্য মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে সোনার গয়না উপহার দেওয়ার প্রবণতায় ধ্বস নামতে চলেছে বলেও মনে করা হচ্ছে। যার সরাসরি প্রভাব কলকাতা সহ গোটা বাংলায় স্বর্ণকার মহল্লায় সুনামী আকারে আছড়ে পড়তে চলেছে বলে আশঙ্কা সকলের। দেখুন ভিডিও

মুখের সেই হাসি চওড়া হওয়ার আগেই কার্যত মিলিয়ে গিয়েছে পয়লা ফেব্রুয়ারির বিকেলে। পয়লা ফেব্রুয়ারি কলকাতার বাজারে ২৪ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দাম ৫৮ হাজার ৫৫০ টাকা। ২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দাম ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকা। দাম বাড়ার পরে নতুন দাম হতে চলেছে প্রায় ৬০ হাজার টাকার কাছাকাছি। ফলে বিপর্যস্ত কলকাতা সহ জেলার স্বর্ণ শিল্পী ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, করোনাকালের মন্দা ও লোকসান কাটিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর কঠিন লড়াইয়ে শেষ পেরেক পুঁতে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

কেন্দ্রের বাজেট প্রকাশের পর স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের মুখের সেই হাসি চওড়া হওয়ার আগেই কার্যত মিলিয়ে গিয়েছে পয়লা ফেব্রুয়ারির বিকেলে। ২রা ফেব্রুয়ারির বনগাঁর বাজারে ২৪ ক্যারেট ১০ গ্রাম সোনার দাম প্রায় ৬০ হাজারের মতো৷ অর্থাৎ দাম বাড়ার পরে নতুন দাম পড়ছে চলেছে প্রায় ৬০ হাজার টাকার কাছাকাছি। ফলে বিপর্যস্ত কলকাতা সহ জেলার স্বর্ণ শিল্পী ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, করোনাকালের মন্দা ও লোকসান কাটিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ঘুরে দাঁড়ানোর কঠিন লড়াইয়ে শেষ পেরেক পুঁতে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

দীর্ঘদিন বনগাঁর সোনা শিল্প মহল্লার শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা, তাই উগরে দিয়েছেন নিজেদের ক্ষোভ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here