দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই যুবকের বাবা, মা ও গাড়ির চালককেও হাসপাতালে ভর্তি করে রাখা হয়েছে। সকলেই কোয়ারেন্টিনে। ওই যুবক আর কার কার সংস্পর্শে এসেছেন তার খোঁজ চলছে। জানা গিয়েছে কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছেন ওই যুবক।
ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পরেই বেলাঘাটা আইডিতে তাঁকে পরীক্ষার জন্য নিয়ে আসা হয়। জানা গিয়েছে ওই যুবকের শরীরে কোভিড-১৯ অসুখের কোনও উপসর্গই ছিল না। বিদেশ থেকে আসার পরে নিয়মমাফিক শারীরিক পরীক্ষা করা হয়।
আর তাতেই করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে কোয়ারেন্টাইন করা হয়। ইংল্যান্ড থেকে আসার পরে ওই যুবক বাবা, মা ছাড়াও গাড়ির চালকের সংস্পর্শে আসেন। সেই কারণে ওই তিনজনকেও কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এখন খোঁজ করা হচ্ছে কলকাতায় আসার পরে ওই যুবক আরও কারও সংস্পর্শে এসেছিলেন কিনা। সেটা জানা গেলে তাদেরও কোয়ারেন্টাইন করা হবে।
এখনও পর্যন্ত যা জানা গিয়েছে, ইংল্যান্ডে গিয়ে ওই যুবক একটি পার্টিতে অংশ নেন। সেই পার্টিতে কয়েকজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত ছিলেন। তার থেকেই যুবকের শরীরে ভাইরাস এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে।ইতিমধ্যেই বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে চিকিৎসকদের টিম তৈরি করে ওই যুবকের উপরে নজর রাখা হচ্ছে।