বড়মা-র আশীর্বাদ নিয়ে মতুয়াদের মঞ্চে মোদী, আয়ুষ্মান ভারত নিয়ে মমতাকে আক্রমণ মোদীর,পাল্টা জবাব মমতার

0
1314

দেশের সময় : তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের খাদ্য মন্ত্রী গত কয়েক দিন ধরে প্রত্যয়ের সঙ্গে বলছিলেন, নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করবেন না বড়মা। বার বার বোঝানোর চেষ্টা করছিলেন, বড়মা-র আশীর্বাদ শুধু তাঁদের তথা তৃণমূলের উপরেই রয়েছে।

ঠাকুর বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী -পার্থ সারথি নন্দী

কিন্তু সেই ধারনা ভেঙে দিয়ে শনিবার বার বেলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে মতুয়া পরিবার শুধু আপ্যায়ন করে নিলেন না, তাঁকে অভ্যর্থনা করে নিয়ে যাওয়া হলো বড়মার কাছেও। ঘরের মেঝেতে তোশকের উপর চাদর পেতে বসেছিলেন শতবর্ষ পার করা বড়মা। প্রধানমন্ত্রী ঝুঁকে পড়ে তাঁকে গিয়ে প্রণাম করেন। তাঁর সামনে উবু হয়ে হাতজোড় করে বসেন। আবার বড়মা-ও তাঁকে আশীর্বাদ করেন। হরিমন্দিরে গিয়েও ঠাকুরকে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রী। ঠাকুরবাড়ি সূত্রের খবর এ দিন ঠাকুরনগরের মতুয়া মহাসঙ্ঘের আমন্ত্রণেই এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

বিজেপি-র আমন্ত্রণে নয়। ঠাকুর বাড়ির ষষ্ঠ উত্তরসূরী শান্তনু ঠাকুরই মূল উদ্যোক্তা। মঞ্চে শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে মতুয়া বাড়ির ছোটও মা-ও উপস্থিত ছিলেন।তবে মূল উদ্দেশ্য যে পুরোপুরি রাজনৈতিক তা নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ নেই। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মতুয়াদের সমর্থন পেতে অতীতে চেষ্টার কোনও ত্রুটি রাখেনি তৃণমূল। কিছু দিন আগে বড়মা-র শতবর্ষের জন্মদিন উদ্‌যাপনেও গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তা ছাড়া সম্প্রতি নমঃশূদ্র বোর্ডও গঠন করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু দিদির হাত থেকে সেই তাস এ বার ছিনিয়ে নিতে চাইছে বিজেপি।

এক সময়ে তৃণমূলকে এই ঠাকুর বাড়ির পথ দেখিয়েছিলেন মুকুল রায়। এ বার বিজেপি-কে সেই পথ দেখালেন তিনি। মূল লক্ষ্য, বনগাঁ, বসিরহাট, রাণাঘাটের মতো আসনে মতুয়াদের সমর্থন পাওয়া। ঠাকুরনগরে এ দিন ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বাংলার আবেগে পুরোদস্তুর হাওয়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীও এ দিন বাংলায় বক্তৃতা শুরু করেন। বলেন, “ভাই ও বোনেরা এই ঠাকুরনগরের মাটি পবিত্র মাটি। এই মাটি ঠাকুর গুরুচাঁদের মাটি। এই বনগাঁওয়ের মাটি বিভূতিভূষণের মাটি। এই মাটিকে আমার প্রণাম।” এও বলেন,

“ঠাকুরনগর তো একটা সামাজিক আন্দোলনের সাক্ষী। হরিচাঁদ ঠাকুর এই আন্দোলন শুরু করেছিলেন। সমাজের পিছিয়ে পড়া অংশকে ন্যায় ও বিচার দিতে তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। বড় মা ও ঠাকুর বাড়ির লোকজনের সান্নিধ্যে আসতে পেরে আমি খুশি।একদিকে লোকসভা ভোটে মতুয়াদের মন পেতে তাঁদের সম্মেলনে যোগ দেওয়া। আরেকদিকে, সেই সভাতেই দাঁড়িয়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের পক্ষে সওয়াল করা। শনিবার উত্তর ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরে মতুয়া মহাসংঘের সম্মেলনে যোগ দিয়ে ফের এই দুমুখো নীতিই নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সভামঞ্চে দাঁড়িয়ে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসকে রীতিমতো হুমকি দিয়ে মোদী বলেন, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের সমর্থনে তাঁরা যেন বিজেপির পাশে দাঁড়ায়।অরাজনৈতিক সম্মেলন বলা হলেও এদিনের সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা দেশের অন্যান্য রাজ্যের থেকেও খুব খারাপ। ছোট কৃষকরা সুবিধা পান না। লাভবান হচ্ছেন ধনী কৃষকরা।

এদিন মোদী আরও দাবি করেন, ফের লোকসভা ভোটে জিতে তাঁর সরকার ক্ষমতায় আসলে দেশের কৃষক, গরিব এবং যুবসমাজ আরও উপকৃত হবে কারণ তখন পূর্ণাঙ্গ বাজেটে আরও সুযোগসুবিধা দেওয়া হবে তাদের। তিন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে জেতা কংগ্রেসকে আক্রমণ করে মোদি অভিযোগ করেন, ভোটের আগে ঋণ মকুবের দাবি করেছিল কংগ্রেস। কিন্তু পরে দেখা যাচ্ছে সেই সব কৃষকদের কথা ঋণ মকুব করা হয়েছে যাঁরা কখনওই ঋণ নেননি।‌‌

ঠাকুরনগর থেকে দুর্গাপুর, পর পর দুটি সভাতেই বাংলার তৃণমূল সরকারেক উৎখাতের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পাল্টা জবাবে একটি সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া টেলিফোনিক প্রতিক্রিয়ায় মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘

প্রধানমন্ত্রী পদের মর্যাদা রক্ষা করতে জানেন না মোদি। তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ারই যোগ্য নন। মোদির বিদায় ঘণ্টা বেজে গিয়েছে। এবারের লোকসভা ভোটে বিজেপি জিরো পাবে। কোনও অস্তিত্বই থাকবে না তাঁদের। বাংলায় শান্তি আছে বলে সহ্য করতে পারছে না বিজেপি। দাঙ্গা বাঁধাতে প্ররোচনা দিচ্ছে বিজেপি নেতারা

যাঁরা তৃণমূল সরকারের

শাসনকালের উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা ভুলে গিয়েছেন মোদির জমানাতেই দেশের ১২ হাজার কৃষক আত্মহত্যা করেছে। এনআরসির নামে অসম থেকে বাঙালি খেলাও, বিহারি খেদাও অভিযান চালাচ্ছে বিজেপি। এনআরসির জেরে জ্বলছে উত্তরপূর্ব।’ ঠাকুরনগরের মঞ্চ থেকে নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে তৃণমূলের সমর্থন চেয়েছিলেন মোদি।

মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি সেই প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছেন। স্পস্ট জানিয়েদিয়েছিলেন, ‘বিজেপির দাঙ্গার রাজনীতি সমর্থন করে না তৃণমূল কংগ্রেস।’মোদির সময় শেষ হয়ে এসেছে। তাঁকে তাড়াতে গোটা দেশের অবিজেপি দলগুলি একজোট হয়েছে। তাতেই বিজেপি ভয় পাচ্ছে বলে পাল্টা আক্রমণ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দুর্গাপুরের সভা থেকে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে রাজ্য সরকারের অসহযোগিতার অভিযোগ করেছেন মোদি। তার পাল্টা জবাবে মমতা বলেছেন, ‘রাজ্য সরকারকে একটি টাকাও সাহায্য করে না কেন্দ্র। উল্টে রাজ্যের একাধিক প্রকল্পে কেন্দ্র নিজের নাম দিয়ে প্রচার করে। রাজ্যের প্রস্তাবিত একাধিক প্রকল্পে মোদি সরকার অনুমোদন দিচ্ছে না মোদি সরকার।’ আটকে রয়েছে তাজপুরের বন্দর প্রকল্প, গঙ্গা সাগরের বন্দর প্রকল্প। পাল্টা অভিযোগ মমতার। ঠাকুরনগরে মতুয়াদের মহাসম্মেলনে প্রথমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী।

আর সেখানেই ফিরে এল মেদিনীপুরের সভার স্মৃতি। যেখানে প্যান্ডেল ভেঙে পড়ে আহত হয়েছিলেন ৪৪ জন। যা নিয়ে বিতর্কও সৃষ্টি হয়েছিল। এদিনও ঠাকুরনগরে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন

একইরকম অবস্থা তৈরি হয়। বিশৃঙ্খলা দেখা দেয় সভার মধ্যে।প্রধানমন্ত্রীকে সামনে থেকে দেখতে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় বিজেপি কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে। মোদির বক্তব্য শুরু হওয়ার সঙ্গে মঞ্চের বাঁদিকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। অনেকেই দাঁড়িয়ে পড়েন মোদির বক্তব্য শোনার জন্য। বসার চেয়ার ছুঁড়ে সামনের দিকে ফেলতে শুরু করেন। এরপরই সেটি বড় আকার ধারণ করে। অনেকেই ভয়ে সামনের দিকে এগিয়ে আসেন।

সামনে থাকা মহিলা–শিশুরা প্রাণভয়ে ব্যারিকেড টপকে সামনে চলে আসেন। অনেকেই ব্যারিকেড টপকাতে থাকেন।পরিস্থিতি খারাপ হতে দেখে দু’‌বার বক্তব্য থামাতেও বাধ্য হন। জানা গিয়েছে, ঘটনায় বেশ কয়েকজন বিজেপি সমর্থকও আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বেশ কিছু মহিলাও। শেষপর্যন্ত কোনওরকমে বক্তব্য শেষ করেই সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। আহতদের শুশ্রুষার ব্যবস্থা করা হয়েছে।পরে দুর্গাপুরের জনসভায় গিয়ে ক্ষমাও চেয়ে নেন মোদি। বলেন, ‘ঠাকুরনগরের সভায় যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের কাছে আমি ক্ষমা চাইছি। তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা রয়েছে।’

ঠাকুরনগরে মতুয়াদের মহাসম্মেলনে প্রথমে বক্তব্য রাখেন তিনি। আর সেখানেই ফিরে এল মেদিনীপুরের সভার স্মৃতি। যেখানে প্যান্ডেল ভেঙে পড়ে আহত হয়েছিলেন ৪৪ জন। যা নিয়ে বিতর্কও সৃষ্টি হয়েছিল। এদিনও ঠাকুরনগরে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন একইরকম অবস্থা তৈরি হয়। বিশৃঙ্খলা দেখা দেয় সভার মধ্যে।প্রধানমন্ত্রীকে সামনে থেকে দেখতে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় বিজেপি কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে। মোদির বক্তব্য শুরু হওয়ার সঙ্গে মঞ্চের বাঁদিকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। অনেকেই দাঁড়িয়ে পড়েন মোদির বক্তব্য শোনার জন্য। বসার চেয়ার ছুঁড়ে সামনের দিকে ফেলতে শুরু করেন। এরপরই সেটি বড় আকার ধারণ করে। অনেকেই ভয়ে সামনের দিকে এগিয়ে আসেন। সামনে থাকা মহিলা–শিশুরা প্রাণভয়ে ব্যারিকেড টপকে সামনে চলে আসেন। অনেকেই ব্যারিকেড টপকাতে থাকেন।পরিস্থিতি খারাপ হতে দেখে দু’‌বার বক্তব্য থামাতেও বাধ্য হন। জানা গিয়েছে, ঘটনায় বেশ কয়েকজন বিজেপি সমর্থকও আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বেশ কিছু মহিলাও। শেষপর্যন্ত কোনওরকমে বক্তব্য শেষ করেই সভাস্থল থেকে বেরিয়ে যান প্রধানমন্ত্রী। আহতদের শুশ্রুষার ব্যবস্থা করা হয়েছে।পরে দুর্গাপুরের জনসভায় গিয়ে ক্ষমাও চেয়ে নেন মোদি। বলেন, ‘ঠাকুরনগরের সভায় যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের কাছে আমি ক্ষমা চাইছি। তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা রয়েছে।’

দুর্গাপুরের জনসভায় ফের প্রকট হল কেন্দ্র–রাজ্য সংঘাত। শনিবার বিকেলে দুর্গাপুরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই নিয়ে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেন। তিনি কটাক্ষ করে বলেছেন, ‘‌আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প’‌–এ উপকৃত হচ্ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের গরিবরা। বিনামূল্যে চিকিৎসা মিলছিল তাঁদের। কিন্তু চালু প্রকল্প থেকে হঠাৎ সরে গেল রাজ্য সরকার। তৃণমূল সরকারের সবচেয়ে বড় গরিব বিরোধী পদক্ষেপ এটি। মুখে গরিবদরদী বলে দাবি করেও গরিবদের ধোঁকা দেওয়ার কাজ করছে তৃণমূল সরকার। সরাসরি এমনই অভিযোগ করেছেন মোদি।

কয়েকদিন আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্যে জনসভা থেকেই আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে রাজ্য সরকারের অংশীদারিত্ব প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। মমতা অভিযোগ করেছিলেন রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পকে কেন্দ্র নিজের বলে প্রচার করছে। কৃষকদের বিমার টাকা দিচ্ছে রাজ্য সরকার, আর কেন্দ্রীয় সরকার সেটি প্রচার করছে নিজেদের স্বার্থে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকার নিজে টাকা দিচ্ছে বলে প্রচার করছে। এর আগেও একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারের একাধিক স্বাধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। বিজেপি বিরোধী রাজ্যগুলিতে সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করছে। তার প্রতিবাদেই আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে অংশীদারিত্ব প্রত্যারের সিদ্ধান্ত নেন মমতা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সেই সিদ্ধান্তই এবার প্রকাশ্যে আক্রমণ করেছেন মোদি।

মমতা অভিযোগ করেছিলেন রাজ্য সরকারের একাধিক প্রকল্পকে কেন্দ্র নিজের বলে প্রচার করছে। কৃষকদের বিমার টাকা দিচ্ছে রাজ্য সরকার, আর কেন্দ্রীয় সরকার সেটি প্রচার করছে নিজেদের স্বার্থে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকার নিজে টাকা দিচ্ছে বলে প্রচার করছে। এর আগেও একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য সরকারের একাধিক স্বাধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। বিজেপি বিরোধী রাজ্যগুলিতে সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করছে। তার প্রতিবাদেই আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প থেকে অংশীদারিত্ব প্রত্যারের সিদ্ধান্ত নেন মমতা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সেই সিদ্ধান্তই এবার প্রকাশ্যে আক্রমণ করেছেন মোদি।

মোদী এ দিন দুর্গাপুরের মিটিং এ বলেছেন ,”আজ যা হলো তা ট্রেলর,সিনেমা এখনও বাকি৷” মোদীর বক্তৃতা শেষ হওয়ার কয়েক মিনিট বাদেই, মমতাও যে ভাবে চড়া গলায় প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন , তাতে রাজনৈতিক উত্তাপের পারদ আগামী দিনে আরও যে চড়বে৷এই যদি ট্রেলর হয়, তাহলে পূর্ণদৈর্ঘ ছবি কী হবে আন্দাজ করা যায় অনায়াসেইI

 

প্রধানমন্ত্রীর সভা শেষ হওয়ার পর এ দিন তৃণমূল ঠাকুরনগরে পাল্টা মিছিল করে। গোটা ঠাকুরবাড়ির ‘গৈরিকীকরণ’ করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ মিছিলে সামিল হন এলাকার তৃণমূল কর্মীরা। সেই মিছিলে মমতাবালাও ছিলেন এবং পরে রাজ্যের

 

ঠাকুরনগরে পাল্টা মিছিল করে। গোটা ঠাকুরবাড়ির ‘গৈরিকীকরণ’ করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ মিছিলে সামিল হন এলাকার তৃণমূল কর্মীরা। সেই মিছিলে মমতাবালাও ছিলেন এবং পরে রাজ্যের

খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বনগাঁ দক্ষিণের বিধায়ক সুরজিৎ বিশ্বাস, হাবরা ও বনগাঁর পুরপ্রধান নীলিমেশ দাস,শঙ্কর আঢ্য,সহ গাইঘাটার তৃণমূল নেতা গোবিন্দ দাস এবং ধ্যানেষ নারায়ণ গুহ মিছিলে যোগ দেন৷

এক কথায় মুতয়া ভোটের জমি দখলে রাখল তৃণমূল ৷

Previous articleমোদীর সভায় ভিড় জমাবে মতুয়ারাই,দাবি বিজেপির
Next articleতাপস পাল সহ অনেকেই আর তৃণমূলের টিকিট পাচ্ছেন না

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here