![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2020/11/NSJ-AD005-1024x512.jpg)
হাইলাইটস
- জেপি নাড্ডা ও অমিত শাহ এবার প্রতি মাসেই পশ্চিমবঙ্গে আসবেন
- এখনও তারিখ ঠিক হয়নি
- বিহার নির্বাচনে জেতার পরে বিজেপির এবার টার্গেট বাংলা
![](https://deshersamay.com/wp-content/uploads/2020/11/carbazar-ad-1024x512.jpg)
দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এখন থেকে প্রতি মাসেই পশ্চিমবঙ্গে আসবেন। আজ অর্থাত্ বুধবার সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়ার আগে জানালেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ ।
জেপি নাড্ডা বা অমিত শাহ এরপর কবে আসছেন রাজ্যে? প্রশ্নের উত্তরে দিলীপ জানান, আগামী সফরের তারিখ নিয়ে এখনও কিছু সিদ্ধান্ত হয়নি। তাঁর কথায়, ‘এরপর কবে আসবেন, এখনও ঠিক হয়নি। তবে এ বার প্রতিমাসেই আসবেন। যদি দরকার হয়, আরও বেশি বার আসবেন। এই মাসের সফর আপাতত শেষ। আগামী মাসে আবার আসবেন দু’জনেই। এখনও তারিখ ঠিক হয়নি।’
সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে আজই দিল্লি গেলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর দাবি, লকডাউন ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে আগের বৈঠকগুলিতে যোগ দিতে পারেননি। তাই এবার যাচ্ছেন। বুধবার সন্ধ্যায় ফিরে আসবেন।
বিহার নির্বাচনে জেতার পরে বিজেপির এবার টার্গেট বাংলা। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ জয়ের জন্য সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাচ্ছে বিজেপি। দুর্গাপুজোর আগে বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা উত্তরবঙ্গ সফরে এসেছিলেন। সেখানে কার্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এই মাসের শুরুতে কলকাতা ও বাঁকুড়া সফরে এসেছেন অমিত শাহও।
ইতিমধ্যেই রাজ্যে এসেছেন বিজেপি আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও। মিশন বাংলা’ অংশ হতেই সোমবারই শহরে পা রেখেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। বঙ্গ বিজেপির সহ-পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরুণ ব্রিগেডের এই নেতাকে। মঙ্গলবার রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে মালব্যর এই সাংগঠনিক বৈঠকে হাজির ছিলেন রাহুল সিনহা, দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়েরা।
ছিলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়, অরবিন্দ মেনন সহ বিজেপি-র সর্বভারতীয় সম্পাদক (সংগঠন) বি এল সন্তোষ-সহ আরও কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতারাও। বৈঠকে রাজ্যকে ৫টি জোনে ভাগ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। আর এই পাঁচ ভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পাঁচ কেন্দ্রীয় নেতাকে। এই পাঁচ নেতা হলেন সুনীল দেওধর, বিনোদ সোনকার, দুষ্মন্ত গৌতম, বিনোদ তাওরে ও হরিশ দ্বিবেদী। ত্রিপুরায় বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে বিজেপি-র উত্থানে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন সুনীল দেওধর।