দেশের সময়:চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে পিএসজি৷
নাটকীয় ম্যাচে আটলান্টাকে হারিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্সলিগের সেমিফাইনালে উঠলপিএসজি। আটলান্টার কাছে ৮৯ মিনিট পর্যন্ত ০-১ পিছিয়ে থেকে সংযুক্ত সময়ে পিএসজি-র দু’টি গোলের পিছনেই অবদান রইল তাদের ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমারের। ফলে গোল না পেলেও পিএসজি-র ২-১ জয়ের রাতে ম্যাচের সেরা হয়েই মাঠ ছাড়লেন তিনি।
প্রথমার্ধে গোলের একাধিক সহজ সুযোগ নষ্ট করলেও দ্বিতীয়ার্ধের শেষ দিকে নেইমার একাই দলকে নিয়ে গেলেন শেষ চারের লড়াইয়ে।
ম্যাচের ২৭ মিনিটে মারিও পাসালিচ বাঁ পায়ে দুরপাল্লার জোরালো শটে এগিয়েগিয়েছিল আটালান্টা। কিন্তু ৯০ মিনিটে প্রথম মার্কুইনস প্রথমে সমতা ফেরান। আর পিএসজির জয়সূচক গোলটি করেন এরিক শুপো মটিং।অথচ তৃতীয় মিনিটেই গোল পেয়ে যেতেন নেইমার।
আটলান্টা গোলকিপার স্পোর্তিয়েল্লোকে বক্সে একা পেয়েও বল বাইরে মারেন তিনি। কিন্তু এর পরেই আটলান্টা কোচ গ্যাস্পারিনি প্রেসিং ফুটবল খেলিয়ে পিএসজি-কে কোণঠাসা করে দিয়েছিলেন। যা সামলাতে লং বলের রাস্তায় হাঁটেন পিএসজি কোচ টমাস তুহেল। কিন্তু ব্যক্তিগত ভুলের কারণেই গোল পায়নি তাঁর ছেলেরা। ম্যাচের ৯০ মিনিটে বিপক্ষ বক্সের বাঁ দিকে বল পেয়ে ভিতরে ঢুকে এসেছিলেন নেইমার। তাঁর ক্রস থেকেই তৈরি হওয়া বল থেকে গোল করেন মার্কিনিওস। এই গোলের তিনমিনিট পরেই নেইমারের বাড়ানো বল এমবাপের পা ঘুরে আসে শুপো মটিংয়ের কাছে। যেখান থেকে কোনও ভুলচুক হয়নি তাঁর গোল করতে। পিছিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত হাসি নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি।