তখন তার দখলে যুবভারতী
দলের সাথে যোগ দিয়েই প্রথম ডার্বি-তে মাঠে নামা। এক কথায় তাকে নিয়ে খেলা শুরুর আগে পর্যন্ত দোলাচলে দুলেছে লাল হলুদ শিবির। কিন্তু প্রথম ডার্বিতে-ই সমস্ত ভয় কাটিয়ে দলকে স্বস্তির পাশাপাশি নিজেকে প্রমান করার ক্ষেত্রে লেটার মার্কস নিয়ে সফল স্যান্টোস কোলাডো। সময় বুঝে কখনও মিডফিল্ডারদের সাথে সহযোগীতা করা আবার বিপদের আঁচ পেয়ে জুড়ে যাওয়া সতীর্থ ডিফেন্ডারদের সাথে। প্রতিটা ধাপে যেন বুঝিয়ে দিচ্ছিলেন দলের জন্য কতটা প্রয়োজনীয় তিনি। তার পা থেকে গোল না এলেও এই স্প্যানিশ ফুটবলার বলতে গেলে সকলের নয়নের মনি হয়ে রইলেন রবিবার। ক্রীড়া মহলের মতে, ইস্টবেঙ্গলে যোগ দেওয়ার পরই কোলাডো-কে ডার্বিতে নামতে হয়েছে। অতএব একটা অতিরিক্ত চাপ যে ছিল তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে ও যেভাবে নিজেকে সামলে দলের জন্য খেলেছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে এখনই কোলাডো-কে নিয়ে সব বলার মতো সময় আসেনি। আগামীকাল চার্চিল ব্রাদার্স-এর বিরুদ্ধে মাঠে নামছে ইস্টবেঙ্গল।