দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ কখনও মেঘে ঢাকছে আকাশ – কখনও উঠছে রোদ। আবার কখনও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। কদাচিৎ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হলেও ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তি মিলছে না।তাপমাত্রা বাড়বে, বাতাসে জলীয় বাষ্প বেশি। তাই আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগাবে।

ভরা বর্ষাকালে যদি এমন অবস্থা হয়!‌ তার মধ্যে আবার আবহাওয়া দপ্তরের দেওয়া সংবাদ ও খুব সুখেরনয়৷ তাদের পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী চার থেকে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ–সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। কলকাতায়ও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। জানা গেছে, মৌসুমি অক্ষরেখা দিঘার উপর থেকে সরে ওড়িশার বালাসোর এর উপর দিয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছে। ফলে বৃষ্টির সম্ভাবনা কমেছে। এদিকে, বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।

উত্তরবঙ্গেও গত কয়েকদিন ভারী বৃষ্টি হলেও আপাতত বৃষ্টি কমবে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি, কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ–সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুরদুয়ার, কালিম্পং, জলপাইগুড়ির দু’‌এক জায়গায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। এদিকে, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দক্ষিণ ভারতের একাধিক এলাকায়। 

মৌসুমী অক্ষরেখা গঙ্গানগর হিসার থেকে রাজধানী দিল্লির উপর দিয়ে বারাণসী, জামশেদপুর এবং বালাসোর হয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। দক্ষিণ ভারতের বঙ্গোপসাগর উপকূলে একটি শিয়ার জোন রয়েছে। এছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। আরও একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে উত্তরপ্রদেশে। এছাড়াও উত্তর-পশ্চিম ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাব থাকবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here