প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে শো স্টপার যুদ্ধবিমানের ‘ফ্লাইপাস্ট’

দেশের সময়: ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাজপথে অনুষ্ঠিত হল বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান। একাধিক রাজ্যের সুসজ্জিত ট্যাবলো থেকে শুরু করে তিন সেনাবাহিনীর মার্চ পাস্ট, সবটাই দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে। তবে বুধবারের অনুষ্ঠানের শো স্টপারের তকমা নিঃসন্দেহে ছিনিয়ে নিল বায়ুসেনা বাহিনীর যুদ্ধবিমানের ‘‘ফ্লাইপাস্ট’(Flypast)। রাফায়েল-মিগ-জাগুয়ার যুদ্ধবিমানগুলির প্রদর্শনী মুগ্ধ করেছে সকলকে। নজর কেড়েছে যুদ্ধবিমানগুলির একের পর এক ফরমেশন।

এদিন সাধারণতন্ত্র দিবসের একেবারে শেষ লগ্নে শুরু হয় বৃহত্তম ‘ফ্লাইপাস্ট’ অনুষ্ঠান। যুদ্ধবিমানগুলি একে একে কখনও রুদ্রের আকার, কখনও তেরঙ্গা আবার কখনও একলব্য ফরমেশন করেন। বিশেষ নজর কেড়েছে রাফায়েল, মিগ-১৯ এবং এসইউ-২০ বিমানগুলির বাজ আকৃতির প্রদর্শনী। C-130J সুপার হারকিউলিস পরিবহণ বিমান প্রজাতন্ত্র দিবসের এই ‘ফ্লাইপাস্টে’ অংশ নেয়। বিমানগুলির ককপিটে বসানো ছিল একাধিক ক্যামেরা। বার্ডস আই ভিউ-তে লেন্সবন্দি হয় রাজপথের প্যারেডের বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি।

স্বাধীনতার ৭৫ বছরের অনুষ্ঠানের সূচনা শুরু হল ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন থেকেই। এই বছরটিকে স্মরণীয় করতে ফ্লাইপাস্টে অংশ নেয় ৭৫টি যুদ্ধবিমান। মার্চপাস্টে প্রথমবার দেখা গেল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এক হাজার ড্রোন। প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে হারকিউলিস ট্রান্সপোর্ট বিমানও। অনুষ্ঠানের সূচনাতেই বায়ুসেনার ৪টি এমআই-১৭ভি৫ হেলিকপ্টার আকাশ থেকে পুস্পবৃষ্টি করে।

অন্যদিকে, প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে দর্শকদের মন জয় করেছে বিএসএফ-এর সীমা ভবানী মোটর সাইকেল বাহিনী। এছাড়াও প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে বায়ুসেনার তরফেও ট্যাবলো অংশ নেয়। এই ট্যাবলোর থিম ছিল ‘ভবিষ্যতের জন্য বায়ুসেনার পরিবর্তন’। ভারতীয় নৌবাহিনীর ট্যাবলোও অংশ নেয় রাজপথের প্যারেডে। এই ট্যাবলোয় একদিকে যেমন নৌসেনার ক্ষমতা তুলে ধরা হয়েছে। তেমনই একইসঙ্গে আত্মনির্ভর ভারত ও আজাদি কা মহোৎসবের উল্লেখও করা হয়।

কোভিড বিধি মেনেই কম সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতেই পালিত হল প্রজাতন্ত্র দিবস। বুধবারের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বিদেশ থেকে আগত বহু বিশিষ্ট অতিথিরা।

প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল রাজধানী দিল্লিকে। ২৬ জানুয়ারি প্যারেড শুরু হয় সাড়ে ১০টা থেকে। করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি যাতে মেনে চলা হয়, সেই দিকে বিশেষ নজর রাখা হয়েছিল। কোভিড টিকার দু’টি ডোজ নেওয়া না থাকলে দিল্লির প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় নি কাউকেই। এই বছর ২৬ জানুয়ারি দিল্লিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল স্বাস্থ্যকর্মী, রিক্সা চালক, অটোচালকদের।

প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লিতে অবসর নিল ‘বিরাট’


রাজধানীর রাজপথে ভারতের ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান দেখেছে সারা পৃথিবীর মানুষ। এই অনুষ্ঠানেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের নাম ছিল বিরাট। কে সে? না মানুষ নয়, বিরাট হল ভারতের রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তাবাহিনীতে কর্মরত একটি ঘোড়া। আজ, প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন কর্তব্য থেকে অবসর নিল সে। দিল্লির রাজপথে দেশের কাজে নিয়োজিত সেই অবলাকে স্যালুট জানালো কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী।

গত ১৫ জানুয়ারি আর্মি ডে-র দিন এই বিরাটকে ভারতীয় সেনাবাহিনির তরফে দেওয়া হয় এমন এক সম্মান যা এর আগে কোনও ঘোড়া পায়নি। নিজের বিশেষ দক্ষতা ও অসাধারণ কাজের জন্য বিরাট পায় চিফ অফ আর্মি স্টাফ কমেন্ডেশন অ্যাওয়ার্ড।

এদিন প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যথারীতি অংশগ্রহণ করেছিল এই ঘোড়া। বিগত ১৩ বছর ধরেই সে এই কাজ করে আসছে। অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তাবাহিনীর তরফে বিরাটের অবসর ঘোষণা করা হয়। তারপরেই দেখা যায় এক অভিনব ছবি।

দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বিদায় জানাচ্ছেন বিরাটকে। তার মুখের উপর হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন তাঁরা। এই আবেগপূর্ণ মুহূর্ত ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।

বিরাট হ্যানোভেরিয়ান জাতের ঘোড়া। রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তাবাহিনীতে তার সফর শুরু হয়েছিল ২০০৩ সালে। নিরাপত্তাবাহিনীর ‘চার্জার’ বলা হয় এই ঘোড়াটিকে। গোটা বাহিনীতে এটিই ছিল সবচেয়ে বিশ্বস্ত। এখন তার বয়স হয়েছে। তবু বিরাটের উপর ভরসা হারাননি কেউ। প্রতি বছর রাষ্ট্রপতিকে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের মঞ্চ পর্যন্ত এগিয়ে দিয়েছে বিরাটই। তাঁর কর্তব্যের শেষ দিনে তাই চোখে জল বাহিনীর অনেকেরই।

সাধারণতন্ত্র দিবসে দিল্লির কুচকাওয়াজে বাদ পড়ে যায় নেতাজিকে নিয়ে তৈরি বাংলার ট্যাবলো।
যা নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে বুধবার দেশের ৭৩ তম সাধারণতন্ত্র দিবসে সেই ট্যাবলোই প্রদর্শিত হল রেড রোডে। দর্শকাসন থেকে হাত জোড় করে সম্মান জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

বুধবার ১০ টা নাগাদ রেড রোডে পৌঁছন মমতা। হাজির হন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ও। উভয়ের সৌজন্য সাক্ষাৎও হয়। এরপর জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাজ্যপাল। শুরু হয় কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান। কোভিডবিধির কথা মাথায় রেখে এবার ভিড় এড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তাই দর্শকদের প্রবেশের উপর জারি ছিল নিষেধাজ্ঞা। ভিআইপি সংখ্যাও ছিল কম। উপস্থিত ছিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, মুখ্যসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবও।

রেড রোডের মূল অনুষ্ঠানের জায়গা মোড়া ছিল কড়া নিরাপত্তার চাদরে। মঙ্গলবার সন্ধে থেকেই শহরজুড়ে চলেছে নজরদারি। নিরাপত্তা আঁটসাট করতে রেড রোড সংলগ্ন এলাকাকে ১১ টি জোনে ভাগ করা দেওয়া হয়। প্রতি জোনের দায়িত্বে একজন করে ডিসি পদমর্যাদার অফিসার রয়েছেন। রেড রোডে ৬টি ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হয়েছে। মোতায়েন ৩টি কুইক রেসপন্স টিম। ছিল বিশেষ কন্ট্রোল পোস্টের ব্যবস্থা। শহরে ঢোকা ও বেরনোর প্রত্যেকটি পয়েন্টে চলে নাকা চেকিং। তবে প্যারেডের অনুষ্ঠানে নাকি আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে এমনটাই খবর। যদিও কোভিডবিধির জেরেই এবার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতের সংখ্যায় কাটছাঁট হয়েছিল।

গোটা দেশের সঙ্গে বনগাঁ মহকুমাতেও পালিত হল ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস৷

পেট্রাপোল সীমান্তে সাড়ম্বরে পালিত হল প্রজাতন্ত্র দিবস: দেশ জুড়ে পালিত হল ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তেও পালিত হয় প্রজাতন্ত্র দিবস। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন বিএসএফ আধিকারিকরা। পরে কুচকাওয়াজে অংশ নিলেন বিএসএফ জওয়ানরা। করোনা বিধি মেনেই কুচকাওয়াজ দেখলেন দর্শকরা। পরে রীতি মেনেই পেট্রাপোলের নো ম্যানস ল্যান্ডে রেট্রিট অনুষ্ঠান পালন করা হল।

৭৩ বছর ঊর্দ্ধদের নিয়ে স্মৃতিচারণ বনগাঁ পুরসভার :
ভারতের ৭৩ ‌তম প্রজাতন্ত্র দিবসে বনগাঁ পুরসভার অভিনব উদ্যোগ৷ ৭৩ বছর বয়সের ঊর্দ্ধে মানুষদের নিয়ে স্মৃতিচারণ করল পুরকর্তৃপক্ষ৷বুধবার পুরসভার পক্ষ থেকে বনগাঁর তালতলা অ্যাথলেটিক ক্লাব ময়দানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

দেশ স্বাধীন হওয়া থেকে শুরু করে দেশ ভাগ– অনেক কিছুরই সাক্ষী যাঁরা ৭৩ বছর আগে এদেশে জন্মেছেন৷ ৭৩ ‌তম প্রজাতন্ত্র দিবসে সেই মানুষেরা যাতে তাঁদের স্মৃতির পাতা উল্টে অতীত দিনের কথা সবার মধ্যে ভাগ করে নিতে পারেন তারজন্য বনগাঁ পুরসভা এমন একটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে জানা গেছে।

বনগাঁর পুরপ্রশাসক গোপাল শেঠ বলেন, ‘‌বয়সের ভারে আজ অনেকেই গৃহবন্দি আবার কেউ কেউ অসুস্থ, তাঁদেরকে কিছুটা আনন্দ দিনে, তাঁদের মুখ থেকে পুরনো দিনের কথা শুনতে তাঁদেরকে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল। আমরা তাঁদের মুখ থেকে পুরনো দিনের কথা শুনে আপ্লুত হলাম এবং এদিন আনন্দ ভাগ করে নিলাম।’

এদিন পুরসভার পক্ষ থেকে তালতলা ক্লাব প্রাঙ্গণে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, সেখানে ৭৩ বছর এবং তার ঊর্দ্ধ বয়সের ৮০০ জন মানুষকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ১০৫ বছর বয়সের বৃদ্ধও ছিলেন। পুরসভার পক্ষ থেকে তাঁদেরকে উত্তরীয়, মেডেল পরিয়ে উপহার হিসেবে হাতে শাল তুলে দেওয়া হয়। বৃদ্ধ বয়সে এমন সম্মান পেয়ে খুশি তাঁরাও।

এদিন সকালে বনগাঁর অভিযান সংঘ ময়দানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বনগাঁর মহকুমা শাসক প্রেমবিভাস কাসাঁরি। উপস্থিত ছিলেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক অশেষবিক্রম দস্তিদার। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর নিয়ম মেনে জাতীয় পতাকাকে অভিবাদন জানানো হয়। পুলিশ বাহিনী, দমকল বিভাগ, সিভিল ডিফেন্স সহ বিভিন্ন দপ্তরের পক্ষ থেকে অভিবাদন জানানো হয়। বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের পক্ষ থেকে ট্যাবলো অংশ নেয় এদিনের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে মহকুমা শাসক প্রেমবিভাস কাসাঁরি বলেন, করোনার মতো কঠিন পরিস্থিতিতে বনগাঁ মহকুমার সরকারি, বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি, জন প্রতিনিধি, সাধারণ মানুষ হাতে হাত মিলিয়ে যেভাবে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তা অভাবনীয়।‌

প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে তৃণমূলের বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার পক্ষ থেকে একগুচ্ছ কর্মসূচির আয়োজন করা হয় ৷এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন আইএনটিটিইউসি রাজ্য সভাপতি ঋতব্রত বন্দোপাধ্যায়, এদিনের অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রয়াত শ্রমিক বুদ্ধ দেব সেন ও শম্ভু দেবনাথের পরিবারের হাতে এক লক্ষ টাকা তুলে দেওয়া হয়৷ পাশাপাশি সংগঠনের প্রয়াত শ্রমিক গোবিন্দ ঘোষের পরিবারের হাতে ৫০ হাজার টাকা ও মেকানিক্যাল শ্রমিক মতিলাল সাউ এর হাতে চক্ষু পরীক্ষার জন্য কুড়ি হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে৷ পাশাপাশি শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয় দুঃস্থ মানুষদের মধ্যে৷

সংগঠনের দাবি মেনে প্রয়াত দুই শ্রমিকের পরিবারের হাতে পৌরসভার পক্ষ থেকেও ৩০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়৷ এদিন সংগঠনের শ্রমিক ও মালিকদের মধ্যে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হয় খেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্য সভাপতি, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি আলোরানি সরকার , আইএন টিটিইউসি নেতা নারায়ণ ঘোষ, সহ অন্যান্য নেতা নেত্রীরা৷

প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বনগাঁ ১২পল্লী স্পোর্টিং ক্লাব এ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর আয়োজন করা হয়৷

বারাসতে প্রজাতন্ত্র দিবস
উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক সুমিত গুপ্তার উপস্থিতিতে বারাসত কাছারি ময়দানে অনাড়ম্বরভাবে ৭৩ তম প্রজাতন্ত্র দিবস পালিত হল। অন্যান্য বছর প্রশাসনের পাশাপাশি বিভিন্ন স্কুল, কলেজের ছাত্রছাত্রীরা কুচকাওয়াজে অংশ নেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে এবছরও ছাত্রছাত্রীরা অংশ নিতে পারেন নি। শুধুমাত্র পুলিশ, সিভিল ডিফেন্স সহ কয়েকটি সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিরা কুচকাওয়াজে অংশ নেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক। এরপর জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে এদিনের অনুষ্ঠান শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখার্জি। সুসজ্জিত জিপে করে সমগ্র প্যারেড পরিদর্শন করেন জেলাশাসক। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পের ট্যাবলো হাজির ছিল অনুষ্ঠান প্রাঙ্গনে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here