নিউজিল্যান্ড: ২৫১/৭ (মিচেল ৬৩, ব্রেসওয়েল ৫৩, কুলদীপ ৪০/২)
ভারত: ২৫৪/৬ (রোহিত ৭৬, শ্রেয়স ৪৮, ব্রেসওয়েল ২৮/২)
৪ উইকেটে জয়ী ভারত।
২০১৩ সালে শেষবার এসেছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। এর পর অর্থাৎ, ২০১৭ সালে রানার্স আপ হয়ে শেষ হয়েছিল যাত্রা। আর ২০২৫ সালে কাটল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের খরা। মহেন্দ্র সিং ধোনির পর রোহিত শর্মা হাতে এল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। ফাইনালে নিউ জ়িল্যান্ডকে ৪ উইকেটে পরাস্ত করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘরে তুলল মেন ইন ব্লু। সঙ্গে তৃতীয়বারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে সবচেয়ে বেশিবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের রেকর্ড তৈরি করল।
চ্যাম্পিয়ন্স অফ চ্যাম্পিয়ন ভারত। কিউয়িদের উড়িয়ে ফের আইসিসি ট্রফি জয়। এবার জয় চার উইকেটে। টানা দুটো আইসিসি ট্রফি জয়।
২৫২ তাড়া করতে নেমে রোহিত ৭৬ করলেও এদিন কিন্তু চাপ এসে গিয়েছিল। প্রথম উইকেট ১০৫ রানে পড়ে ভারতের। শুভমান গিলের দুরন্ত ক্যাচ নেন সেই ফিলিপস। বিরাট রান পাননি। দ্রুত তিন উইকেট হারালেও দলকে লড়াইয়ের জায়গায় এনে দেন শ্রেয়স ও অক্ষর। অল্পের জন্য শ্রেয়স অর্ধশতরান হারালেও বাকি কাজটা করে যান লোকেশ রাহুল ও হার্দিক পাণ্ডিয়া।
দুবাইয়ে দেখা গেল স্পিনারদেরই দাপট। টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে ৫০ ওভারের শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের রান ২৫১। জয়ের জন্য টিম ইন্ডিয়ার প্রয়োজন ছিল ২৫২ রান।

টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন মিচেল স্যান্টনার। চোটের জন্য শেষপর্যন্ত খেলতে পারেননি ম্যাট হেনরি। তাঁর জায়গায় সুযোগ পান নাথান স্মিথ। ফাইনালের আগে যা নিউজিল্যান্ডের কাছে বড় ধাক্কা ছিল। তবুও তাড়া লড়ল। কিন্তু জিততে পারল না।
ভারতীয় বোলারদের মধ্যে বরুণ ও কুলদীপ দুটি করে উইকেট পান। শেষে কামাল করে দিয়ে গেলেন সেই হার্দিক।



