Covid Cases লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা! ট্রেনে যাত্রীদের মাস্ক পরার পরামর্শ রেলের

0
5

দেশজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে ইতিমধ্যেই। আক্রান্তের নিরিখে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বাংলা। সংক্রমণ বৃদ্ধি ঠেকাতে সতর্কতা হিসেবে অতীতের মতো করোনা বিধি মেনে চলার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

এবার রেলের বিভিন্ন ডিভিশনের তরফেও এ ব্যাপারে রেলযাত্রীদের  বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

ট্রেন যাত্রার ক্ষেত্রে যাত্রীদের মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছে রেল। একইসঙ্গে হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজার ব্যবহারের কথাও মনে করিয়ে দিয়েছে রেল ৷

এ ব্যাপারে রেলের তরফে সোশ্যাল মাধ্যমেও ঘুরছে সতকর্তামূলক প্রচার।  যাতে বলা হচ্ছে, “আপনি ট্রেনে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন? তাহলে অবশ্যই ট্রেন যাত্রার সময় মাস্ক পরুন। এতে আপনার যাত্রা আরও সুরক্ষিত হবে।” তবে রেলের এমন সতর্কতার প্রচার দেখে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শও দেওয়া হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আক্রান্তদের অধিকাংশরই সংক্রমণ হয়ত গুরুতর নয়। তবে সতর্কতার কারণেই সকলকে বিধি মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

রেলের এক কর্তা বলেন, দেশের বৃহত্তম পরিবহণ ব্যবস্থা হল রেল। ট্রেনের মাধ্যমে রেলের বিভিন্ন ডিভিশনে লক্ষ লক্ষ মানুষ যাতায়াত করেন। ফলে ট্রেনের মাধ্যমে দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। সেকারণেই সময় থাকতে প্রয়োজনীয় সতর্কতার জন্য এই পরামর্শমূলক প্রচার অভিযান। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফেও দেশবাসীকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

কলকাতার বিশিষ্ট চিকিৎসক অরিন্দম বিশ্বাস বলেছেন, ‘করোনা আমাদের মাঝে থাকবেই। এই সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হবে। সরকারি নির্দেশিকা পালন করা, মাস্ক করা এবং সতর্কীকরণ অবলম্বন করতে হবে।’ সংক্রমণ ঠেকাতে কেন্দ্রের তরফে সব হাসপাতালগুলিকে সতর্ক করা হয়েছে। চিকিৎসার প্রয়োজনে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে  প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মক ড্রিল করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভিড় জায়গায় অবশ্যই মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

কলকাতার বিশিষ্ট চিকিৎসকরা ও বলেছেন, ‘করোনা আমাদের মাঝে থাকবেই। এই সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হবে। সরকারি নির্দেশিকা পালন করা, মাস্ক করা এবং সতর্কীকরণ অবলম্বন করতে হবে।’ সংক্রমণ ঠেকাতে কেন্দ্রের তরফে সব হাসপাতালগুলিকে সতর্ক করা হয়েছে। চিকিৎসার প্রয়োজনে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মক ড্রিল করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভিড় জায়গায় অবশ্যই মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

কিংবা ইনফ্লুয়েঞ্জার উপসর্গ রয়েছে এমন রোগীদের চিকিৎসার জন্য ২০২৩ সালের জুনে জারি হওয়া ‘রিভাইজড এবিসি গাইডলাইন ৩’ অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই গাইডলাইনে প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, ঝিমানো ভাব, নিম্ন রক্তচাপ, রক্ত কাশি এবং শিশুদের ক্ষেত্রে জ্বর, খাওয়াতে অনীহা, শ্বাসকষ্টের উপসর্গগুলিকে ‘রেড ফ্ল্যাগ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।  

বর্তমান সংক্রমণের পেছনে কয়েকটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট দায়ী, যেমন LF.7, XFG, JN.1 এবং NB.1.8.1। তবে  এই ভ্যারিয়েন্টগুলোর কারণে রোগের উপসর্গগুলি সাধারণ সর্দি-জ্বরের মতো হওয়ায় শনাক্তকরণে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। তাই সতর্কতা মানার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

Previous articleSukanta Majumdar’ছাব্বিশেই তৃণমূলের শেষ লড়াই’! বুঝিয়ে দিলেন সুকান্ত

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here