Bongaon High School: স্মৃতির সরণী বেয়ে আজ ফিরে যাওয়া ছেলেবেলায়,পুনর্মিলন উৎসবে সেজেছে বিভূতিভূষণের বনগাঁ হাইস্কুল

0
1018

দেশের সময়: বনগাঁ: ওঁদের কেউ ডাক্তার। কেউবা ইঞ্জিনিয়ার। পেশার কারণে দম ফেলার ফুরসত নেই ওঁদের। অফিসে কাজের চাপে কেউ নাস্তানাবুদ। কেউ আবার পরিবারের অসুস্থতা নিয়ে হিমশিম। তারই মধ্যে সময় বের করে ওঁরা মিলিত হতে চলেছেন আজ। দীর্ঘ ছ’বছর পর বনগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে পুনর্মিলন উৎসবের আয়োজন করেছেন প্রাক্তনীরা। সেই সুবাদেই নতুন করে যোগাযোগ হয়েছে ছেলেবেলার বহু পুরনো বন্ধুর সঙ্গে। ছাত্রজীবনের সেই অমলিন বন্ধুতার পরশ গায়ে মেখেই আজ, রবিবার তাঁরা হাজির হবেন তাঁদের প্রিয় স্কুলের প্রাঙ্গনে। কিছুক্ষণের জন্য হলেও তাঁরা ফিরে যাবেন ছোটবেলার দিনগুলিতে। তাঁদের প্রিয় স্কুলের কাঁঠালগাছের তলায়। লালবাড়ির সামনে। স্মৃতির সরণী বেয়ে কেউ ফিরে যাবেন তিন দশক আগে। কেউবা চার, পাঁচ, ছয়, সাত দশক আগের দিনগুলিতে। স্কুলের বয়স যে দেড়শো পেরিয়েছে। আর স্কুল প্রাঙ্গনে কাঁঠালগাছটার বয়সও তো কম হল না। সেও তো একশো বছর পেরিয়েছে কবেই। 

১৯৯৫ সালে বনগাঁ হাইস্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন অনুপম চক্রবর্তী। বর্তমানে নবান্নে চাকরি করেন। বলছিলেন, কিছু কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকে, যেগুলো শিক্ষা দান  ও শিক্ষা গ্রহণের চেনা গণ্ডিকে ছাপিয়ে গিয়ে কোনও জনপদের ইতিহাসের অংশ হয়ে ওঠে। সীমান্ত শহর বনগাঁর ক্ষেত্রে বনগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় তেমনই এক প্রতিষ্ঠান। ১৮৬৪ সালে মিডল ইংলিশ স্কুল হিসেবে যাত্রা শুরু। ১৮৮৬ তে হায়ার ইংলিশ স্কুলের স্বীকৃতি। সার্ধ শতবর্ষ অতিক্রম করে এই বিদ্যালয় নিজেই আজ এক মহীরূহ। কিন্তু তার গায়ে বার্ধক্যের ছাপ নেই। বরং নান্দনিকতা আর আধুনিকতার মিশেলে নতুন করে সেজে উঠেছে আজকের বনগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ে ঢোকার আগেই আপনার নজর কাড়বে সহজপাঠের চিরচেনা ছবি দিয়ে সাজানো বিদ্যালয়ের পাঁচিল। আর বিদ্যালয়ের ভিতরে আপনাকে স্বাগত জানাবেন বিভূতিভূষণ। 

হ্যাঁ, দীর্ঘ পথচলায় বনগাঁ হাইস্কুলের গর্বের মুকুটে কোহিনুর এই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র, সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কেমন ছিল তাঁর ছাত্রজীবন? ইতিহাসের পাতা ওল্টালেন বনগাঁ হাইস্কুলের প্রাক্তনী তথা ওই স্কুলেরই প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক দিলীপ ঘোষ। বললেন, ১৯০৮ সালে বিভূতিভূষণ এই স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন। তখন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। শ্রীপল্লি বারাকপুর থেকে চাকদহ রোড ধরে প্রতিদিন হেঁটেই স্কুলে আসতেন বিভূতিভূষণ। পরে প্রধান শিক্ষক বিভূতিভূষণকে স্কুলের হস্টেলে রাখার ব্যবস্থা করে দেন। খেলাঘর মাঠে সেই হস্টেল ছিল। প্রধান শিক্ষক চারুচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ছেলেও বিভূতিভূষণের সঙ্গে একই ক্লাসে পড়তেন। ছাত্র হিসেবে কেমন ছিলেন বিভূতিভূষণ? দিলীপবাবু বললেন, স্কুলের ইতিহাস ঘেঁটে যা জানা গিয়েছে, ছাত্র হিসেবে খুবই ভালো ছিলেন বিভূতিভূষণ। তিনি যখন এই স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন, তখন  শিক্ষাবর্ষের বেশ কিছুটা সময় পেরিয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ তিনি একেবারে জানুয়ারিতেই ভর্তি হতে পারেননি। অথচ পরীক্ষা দিয়ে পরের ক্লাসে ওঠার সময় প্রথম হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, ১৯১৪ সালে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষাতেও প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন বিভূতিভূষণ। 

প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিকের স্মৃতিকে ধরে রাখতে চেষ্টার কসুর করেনি বনগাঁ হাইস্কুল। ২৫টিরও বেশি শ্রেণিকক্ষের নামাঙ্কন বিভূতিভূষণের রচিত নানা বইয়ের নাম অনুসারে করা হয়েছে। রয়েছে, পথের পাঁচালি, মৌরিফুল, অভিযাত্রিক, ইছামতী। নবম শ্রেণির ছাত্রদের হাতে আঁকা বিভূতিভূষণের ১৬টি বইয়ের প্রচ্ছদ দিয়ে সাজানো শ্রেণিকক্ষের প্রবেশপথ স্বাগত জানাচ্ছে অতিথিদের। স্কুল ক্যাম্পাসেই রয়েছে বিভূতিভূষণের বিখ্যাত উপন্যাসের নাম অনুসারে সাংস্কৃতিক মঞ্চ অনুবর্তন। 

তবে বদলেও গিয়েছে অনেক কিছু। হারিয়ে গিয়েছে অনেক স্মৃতি। পৃথিবী ছেড়ে চলে গিয়েছেন অনেক প্রিয় বন্ধু, প্রিয় শিক্ষক। স্কুলের আঙিনায় পা রাখলেই মনে পড়ে যায় তাঁদের। মনে পড়ে ক্লাসে বন্ধুমনর পাশে বসার আকুতি। বন্ধু স্কুলে না এলে মন খারাপ নিয়ে গোটা দিন কাটিয়ে দেওয়া। এবারের পুনর্মিলন উৎসব কমিটির আহ্বায়ক রতন সিংহ। বললেন, এমনিতে তিন বছর অন্তর পুনর্মিলন উৎসবের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এবার হচ্ছে ছ’বছর পর। স্বাভাবিকভাবেই একটা বাড়তি আবেগ কাজ করছে সবার মধ্যে। তাছাড়া বিশ্বজুড়ে মহামারী করোনা আমাদের জীবনযাপনকে ওলোটপালোট করে দিয়েছে। মহামারী পরবর্তী সময়ে আমরা ছেলেবেলার বন্ধুদের সঙ্গে আবার দেখা করতে পারছি, এটা ভাবলেই এক দারুণ ভালোলাগায় মন ভরে যাচ্ছে। পুনর্মিলন উৎসব হচ্ছে শুনে ষাটের দশকের ছাত্ররাও যেমন সাড়া দিয়েছেন। তেমনই যারা দু’বছর আগে এই বিদ্যালয় ছেড়ে গিয়েছে, তারাও এগিয়ে এসেছে। রবিবার সারাদিন ধরে আমরা সবাই মিলে এক বেঞ্চে বসে খাওয়াদাওয়া করব। স্মৃতি রোমন্থন হবে। স্কুল জীবনের নানা কথায়, গল্পে ফিরে দেখব আমাদের ছোটবেলাকে। সন্ধ্যায় স্কুলের অনুবর্তন মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান রয়েছে। বাংলা গানে দর্শকদের মাতাতে হাজির থাকছেন সোহিনী সোহা। 

ছবিতুলেছেন রতন সিনহা৷

স্কুলের প্রধান শিক্ষক কুনাল দে বললেন, বনগাঁ হাইস্কুলে আমি একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি পড়েছি। দু’বছর হলেও অনেক স্মৃতি, গল্প রয়েছে। সেসব তো আমি প্রাক্তনীদের সঙ্গে ভাগ করে নেব। আমি চাই বাকিরাও তাঁদের জীবনের গল্প বলুন। তাঁরা যে পেশাগত ক্ষেত্রে দেশের, সমাজের মুখ উজ্জ্বল করছেন, সেটা তাঁরা স্কুলে এসে ভাগ করে নিলে বর্তমান ছাত্ররাও উৎসাহিত হবে। তাঁর কথায়, এত পুরনো স্কুল আমাদের। কিন্তু সেই স্কুলে প্রাক্তনীদের কোনও সংগঠন নেই। এটা দেখে আমার অবাক লেগেছিল। সেকারণে আমি চেয়েছি, যাতে প্রাক্তনীদের একটা মজবুত সংগঠন তৈরি হয় এই পুনর্মিলন উৎসবের মধ্যে দিয়ে। এজন্য আমরা স্কুলের একটি ঘরও দিয়েছি তাদের জন্য। আমি মনে করি, স্কুল পরিচালনার জন্য যেমন ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক প্রতিনিধি থাকেন, তেমনই প্রাক্তনীরাও যদি নিজেদের এক্ষেত্রে যুক্ত করেন, তা হলে স্কুলের অনেক উন্নতি হতে পারে। তাঁরা তাঁদের ভাবনাচিন্তা তুলে ধরতে পারেন। পুনর্মিলন উৎসবে শুধু প্রাক্তন ছাত্র নয়, প্রাক্তন শিক্ষক, শিক্ষাকর্মীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তাঁরা এলে প্রিয় শিক্ষককে দেখে ভালো লাগবে প্রাক্তনীদের। আবার প্রিয় ছাত্রকে দেখে প্রাক্তন শিক্ষকদেরও মনে ভরে যাবে। অতীতের সঙ্গে বর্তমানের সেতুবন্ধন গড়তে চেয়েছি আমরা। কুনালবাবুর কথায়, আমাদের স্কুলের ছাত্র ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই স্মৃতি ধরে রাখতে আমাদের গোটা স্কুলটাই বিভূতিময়। 

বনগাঁ হাইস্কুল থেকে ১৯৯৪ সালে মাধ্যমিক পাশ করেছেন জয়দীপ রায়। এখন ব্যবসার কাজে ভীষণ ব্যস্ত। কিন্তু তারই মধ্যে স্কুলের পুনর্মিলন উৎসব আয়োজনে মশগুল। ভুলেছেনে নাওয়া খাওয়া। বললেন, স্কুল মানে তো এমনিতেই ভালোলাগা। আর স্কুলের পুনর্মিলন উৎসব মানে আরও বড় ভালোলাগা। স্কুলের সহপাঠীদের সঙ্গে মিলিত হব, সিনিয়র, জুনিয়র ছেলেদের সঙ্গে দেখা হবে স্কুলের অঙ্গনে, এই বিষয়টি এতটাই নাড়িয়ে দিয়ে গিয়েছে আমাকে যে, কতক্ষণে সবার সঙ্গে দেখা হবে, তার অপেক্ষা করছি। জয়দীপের কথায়, প্রত্যেকের জীবনে শ্রেষ্ঠ সময় হল তার স্কুলজীবন। আমরা নম্বর পাওয়ার চাপ নিয়ে বড় হইনি। আমরা খেলতে খেলতে, আনন্দ করতে করতে, বই পড়তে পড়তে বড় হয়েছি। ফলে স্কুলজীবনের সঙ্গে একটা নিরবচ্ছিন্ন আনন্দঘন মুহূর্ত জুড়ে রয়েছে। সেই ভালোলাগার মুহূর্তটাকেই ছুঁতে চাইছি পুনর্মিলন উৎসবের মধ্যে দিয়ে।  

বনগাঁ হাইস্কুলে ছাত্র হিসেবে কাটানো দিনগুলি আজও ভুলতে পারেন না ওই স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক দিলীপ ঘোষ। বললেন, আমার শিক্ষকতা জীবনকে এক লহমায় ম্লান করে দেয় আমার ছাত্রজীবন। আমাদের স্কুলে বেলতলায় একটা পুরনো বিল্ডিং ছিল। পাশে জোড়া কল। এরইপাশে বিখ্যাত সেই ৬ নম্বর ঘর। ঘরটা বেশ বড়। সেটাই ছিল শিক্ষকদের বসার জায়গা। তারই ভিতরে লাইব্রেরি। থরে থরে বই সাজানো। তখন প্রধান শিক্ষক ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঘোষ। আমরা সেই লাইব্রেরিতে পড়তে যেতাম। স্কুলের কথা উঠলেই মনে পড়ে যায় শিক্ষক রামবাবুর কথা। অকৃতদার মানুষ ছিলেন। একটু খুঁড়িয়ে হাঁটতেন। স্কুলের বোর্ডিংয়েই থাকতেন। ইংরেজিতে অসাধারণ দখল ছিল তাঁর। বিড়বিড় করে কী যেন বলতেন। একাকীত্বে ভুগতেন। এটাই তাঁকে শেষ করে দিল। অসুস্থ হয়ে একবার বনগাঁ হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তারপর সেখানেই আত্মহত্যা করলেন। আমরা আমাদের প্রিয় শিক্ষককে হারালাম। হারিয়েছি আরও অনেক শিক্ষক, সহকর্মী, ছাত্রকে। তাঁদের জন্য মন কেমন করে। খারাপ লাগে। কিন্তু স্কুলে পা রাখতেই অনেক ভালোলাগা জড়িয়ে ধরে আমাকে। স্কুলের বিখ্যাত লালবাড়ি। যেখানে ১৯৪৮ সালে সূচনা হয়েছিল বনগাঁ কলেজের। 

দিলীপবাবুর কথায়, আমাদের ছাত্রজীবনে স্কুলে টিফিনের সময়টা টিফিন খাওয়ার সময় ছিল না। কারণ, কারও বাড়ি থেকে তখন স্কুলে টিফিন দিয়ে দেওয়ার মতো সামর্থ্য ছিল না। কোনও পয়সাও দেওয়া হত না। ফলে স্কুলে টিফিনের ঘণ্টা মানেই একছুটে লালবাড়ির পিছনে চলে যেতাম আমরা। সেখানে মাঠ ছিল। সেই মাঠে অনেক ছোটাছুটি করে খেলতাম। কখনও কখনও আদালতের সামনে চলে যেতাম। কোর্টে বিচারক, আইনজীবীবদের দেখতাম। সেসব মজার দিন ছিল আমাদের। আজও মনে পড়লে ভালোলাগায় বুঁদ হয়ে থাকতে ইচ্ছে হয়।

দেশ-বিদেশের নানা প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ পদে রয়েছেন এই স্কুলের কৃতীরা। নানা পেশার পাশাপাশি বনগাঁর অধুনা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অনেকেই এই স্কুলের প্রাক্তনী। তাঁদের মধ্যে আছেন গোপাল শেঠ, দেবদাস অধিকারী, শঙ্কর আঢ্যরাও। পুনর্মিলন উৎসবের অনুষ্ঠানে থাকার ইচ্ছে আছে বলে জানালেন তিন জনই। ভিয়েতনাম থেকে সমাবর্তনে যোগ দিতে আসছেন রিপন সাহা। বললেন, ‘‘দেশের টান তো রয়েছেই, মনে হয় স্কুলের উপরেও টান দিন দিন বাড়ছে।’’

উৎসবের খুঁটিনাটি দেখছেন দীপাঞ্জয়, সুশোভন, সুজিত, রতন, প্রদীপ, জয়দীপ রায়ের মতো প্রাক্তনীরা। পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হওয়ার জন্য মুখিয়ে সকলে। আর এক প্রাক্তনী অনুপম চক্রবর্তী জানালেন, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপেও দাদা, বন্ধুদের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। সবাই চাইছে কিছুটা সময় বের করে যেন হাজির থাকতে পারে অনুষ্ঠানে ৷

সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য প্রার্থনা-চত্বরে গড়া হয়েছে ‘অনুবর্তন’ মঞ্চ। সমৃদ্ধ সংগ্রহশালায় রয়েছে পথের পাঁচালির পাণ্ডুলিপি। আধুনিক পাঠদানের জন্য রয়েছে আলাদা ঘর, কম্পিউটার ল্যাব, স্মার্ট ক্লাস-রুম। প্রিয় ‘হেড স্যর’ জগদীশচন্দ্র ইন্দ্রের স্মৃতিতে তৈরি হয়েছে বাতানুকূল অডিটোরিয়াম। বাৎসরিক অনুষ্ঠানে কাঁঠালতলায় রামমোহন, নজরুল ও এপিজে আব্দুল কালামের মূর্তি উন্মোচন ও পুরস্কার বিতরণ করবেন সুনীল দে, সুদীন চট্টোপাধ্যায়ের মতো শিক্ষাবিদরা। প্রাক্তন ছাত্রদের পত্রিকা ‘পক্ষপুট’ উদ্বোধন করবেন সাহিত্যিক তিলোত্তমা মজুমদার।

স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতি প্রসেনজিৎ ঘোষ এবং প্রধান শিক্ষক কুণাল দে জানালেন, উৎসবের দিনে স্কুলে এলেই মিলবে ‘সারপ্রাইজ গিফট’!

Previous articleDesher Samay e Paper দেশের সময় ই পেপার
Next articleWeather report:শহরে কামব্যাক শীতের!কি জানাচ্ছে হাওয়া অফিস

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here