শীর্ষ আদালত ,অসমে নাগরিক পঞ্জিতে নাম নথিভুক্ত করার শেষ দিন জানিয়ে দিল৷ যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের অতিরিক্ত পাঁচরকম নথি জমা দিতে হবে। এই পাঁচটি অতিরিক্ত নথি হল ১৯৫১ সালের নাগরিকপঞ্জিতে। ১৯৬৬ এবং ১৯৭১–এর ভোটার তালিকা। ১৯৭১ সালের রিফিউজি তালিকা এবং ১৯৭১ সালে ইস্যু হওয়া রেশন কার্ড। এই পাঁচটি জায়গায় সংশ্লীষ্ট ব্যক্তির নাম থাকতে হবে।
,অসমে নাগরিক পঞ্জিতে নাম নথিভুক্ত করার শেষ দিন জানিয়ে দিল৷ যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের অতিরিক্ত পাঁচরকম নথি জমা দিতে হবে। এই পাঁচটি অতিরিক্ত নথি হল ১৯৫১ সালের নাগরিকপঞ্জিতে। ১৯৬৬ এবং ১৯৭১–এর ভোটার তালিকা। ১৯৭১ সালের রিফিউজি তালিকা এবং ১৯৭১ সালে ইস্যু হওয়া রেশন কার্ড। এই পাঁচটি জায়গায় সংশ্লীষ্ট ব্যক্তির নাম থাকতে হবে।
এতদিন ১০টি নথির ভিত্তিতে নাগরিক পঞ্জিতে নাম নথিভুক্ত হবে কিনা তা নির্ধারণ করা হচ্ছিল। তারমধ্যে এই পাঁচটি নথি ছিল না। যে ৪০ লাখ নাগরিকের নাম নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তাদের শীর্ষ আদালতের নির্দেশিকা মেনে এই বাড়তি পাঁচটি নথি জমা দিতে হবে। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে। নাগরিক পঞ্জিতে যাঁদের নাম বাদ গেছে তাঁদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার বাড়তি সময় দেয় শীর্ষ আদালত। যে ৪০ লাখ বাসিন্দার নাম নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল তাঁদের দেশ থেকে বিতাড়ণ করা হবে বলে শোনা যাচ্ছিল। যদিও সেই গুজবে শীর্ষ আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে এসব কিছুই করা হবে না। এই নিয়ে একারণে উত্তেজনা ছড়ানো হচ্ছে। এই নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নাম নথিভুক্ত করাতে হবে। নাগরিক পঞ্জিতে যাঁদের নাম বাদ গেছে তাঁদের নাম অন্তর্ভুক্ত করার বাড়তি সময় দেয় শীর্ষ আদালত। যে ৪০ লাখ বাসিন্দার নাম নাগরিক পঞ্জি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল তাঁদের দেশ থেকে বিতাড়ণ করা হবে বলে শোনা যাচ্ছিল। যদিও সেই গুজবে শীর্ষ আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে এসব কিছুই করা হবে না। এই নিয়ে একারণে উত্তেজনা ছড়ানো হচ্ছে। এই নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।