দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ এক শুক্রবার সন্ধ্যায় তালিকা উঠেছিল অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের ফেসবুক পেজে। দলের নেতৃত্ব বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিল, ১০৮টি পুরসভার ভোটের যে প্রার্থী তালিকা ফেসবুকে উঠেছে তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমোদিত নয়। তারপরেও বহাল তবিয়তে তা রয়ে গিয়েছিল। অবশেষে ৮ দিন পর ফেসবুক পেজ থেকে সরল প্রথম তালিকা।
শনিবার কালীঘাটে দিদির বাড়িতে বৈঠক হয়। সেই বৈঠকের পর ২০ জনের জাতীয় কর্মসমিতি গঠিত হয়েছে। ঘটনা হল সেই বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার প্রায় মাঝ রাতে ফেসবুক থেকে সই-হীন তালিকা তুলল তৃণমূল। যা আইপ্যাকের লিস্ট হিসেবে বলা হচ্ছিল।
শনিবার কালীঘাটে দিদির বাড়িতে বৈঠক হয়। সেই বৈঠকের পর ২০ জনের জাতীয় কর্মসমিতি গঠিত হয়েছে। ঘটনা হল সেই বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার প্রায় মাঝ রাতে ফেসবুক থেকে সই-হীন তালিকা তুলল তৃণমূল। যা আইপ্যাকের লিস্ট হিসেবে বলা হচ্ছিল।
এই লিস্ট নিয়ে কম বিভ্রান্তি হয়নি। প্রথম তালিকা ছড়িয়ে পড়ার পর দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ করতে হয়েছিল তৃণমূলকে। শুক্রবার রাতে সেই ফাইনাল তালিকা জেলা সভাপতিদের পাঠিয়েছিলেন সুব্রত বক্সী, পার্থ চট্টোপাধ্যায়রা।
কিন্তু তারপরেও এক আসল না দুই আসল এ নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল শাসকদলের মধ্যেই। কারণ শুক্রবারের পর গত রবিবার একটি টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে তৃণমূলের তরুণ নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উদাহরণ দিয়ে দেখিয়েছিলেন, পার্থ-বক্সীদের তালিকাও ত্রুটিপূর্ণ।
তাতে কোথাও মৃত ব্যক্তি প্রার্থী আবার কোথাও মহিলা সংরক্ষিত আসনে পুরুষ প্রার্থীর নাম রয়েছে।
শেষমেশ লখনউ উড়ে যাওয়ার আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলতে হয়েছিল পার্থ-বক্সীর সই করা তালিকাই ফাইনাল। তারপরেও ডায়মন্ড হারবার পুরসভায় মনোনয়ন জমা হয়েছে প্রথম সই-হীন তালিকা অনুযায়ী। শেষপর্যন্ত কালীঘাটের বৈঠকের পর তালিকা ডিলিট হল ফেসবুকের পাতা থেকে।