দেশের সময় ওয়েবডেস্ক :রাজ্য প্রশাসনের সদর দপ্তরে নিরাপত্তারক্ষীর বন্দুক থেকে চলল গুলি। ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। ডিউটি হস্তান্তরের সময় অসাবধানতা বশতই কর্তব্যরত পুলিশকর্মীর রাইফেল থেকে আচমকা গুলি চলে। রাইফেল থেকে গুলি ছিটকে বাঙ্কারে গিয়ে লাগে। অল্পের জন্য বড় কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। সেসময় বাঙ্কারের কাছে কর্তব্যরত ছিলেন অন্যান্য পুলিসকর্মীরাও। শনিবার ছুটির দিন হওয়ায় সকাল থেকে কর্মী এবং মন্ত্রীদের অনাগোনা ছিল না।
ঘটনার পরেই উচ্চপদস্থ পুলিস আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে আসেন। আর্মড পুলিসের ওই কর্মীর বিরুদ্ধে স্বতোঃপ্রণোদিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। কীভাবে রাজ্য সচিবালয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এমন ঘটনা ঘটল তা সরজমিনে তদন্ত করা হচ্ছে।
গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে শিবপুর থানার পুলিশ। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে তদন্ত করছে কলকাতা পুলিশও। মামলা রুজু হয়েছে পুলিশকর্মী শশাঙ্ক ভূষণ মণ্ডলের বিরুদ্ধে। তিনি কলকাতা পুলিশের সশস্ত্রবাহিনীর কনস্টেবল। খতিয়ে দেখা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ।
কয়েকদিন আগেই নবান্নের বাইরে হাওড়ার এক যুবক গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাঁর মৃত্যুও হয় হাওড়া হাসপাতালে। এ দিন খোদ পুলিশের গাফিলতিতে রাইফেল থেকে গুলি ছোটার ঘটনা ঘটল রাজ্য প্রশাসনের সদর দফতরে। ফলে নবান্নের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
কয়েকদিন আগেই নবান্নের বাইরে হাওড়ার এক যুবক গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাঁর মৃত্যুও হয় হাওড়া হাসপাতালে। এ দিন খোদ পুলিশের গাফিলতিতে রাইফেল থেকে গুলি ছোটার ঘটনা ঘটল রাজ্য প্রশাসনের সদর দফতরে। ফলে নবান্নের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।