দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর ঘটনায় তাঁর বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন সুশান্তের বাবা কৃষ্ণ কুমার সিং। শুক্রবার ১৫ কোটি টাকার প্রতারণার মামলা দায়ের করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মুখ খুললেন রিয়া। ভিডিও বার্তায় তাঁর জবাব, ‘সত্যি ঠিক বেরিয়ে আসবে।’
রিয়ার আইনজীবী সতীশ মানেশিন্দে শুক্রবার সন্ধেবেলা একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে দেখা যায় কাঁদতে কাঁদতে নিজের সাফাই দিচ্ছেন রিয়া। তিনি বলেন, “আমার ভগবান ও দেশের আইন ব্যবস্থায় পুরো বিশ্বাস আছে। আমি বিশ্বাস করি আমি ন্যায়বিচার পাব। যদিও সংবাদমাধ্যমে আমার নামে অনেক খারাপ কথা বলা হয়েছে, আমি আমার আইনজীবীদের পরামর্শে সেই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না। কারণ এই বিষয় আইনের অধীনে রয়েছে।”
ভিডিওর শেষে রিয়াকে বলতে শোনা যায়, “সত্যমেব জয়তে। সত্যিটা ঠিক বেরিয়ে আসবে।”
#WATCH: Rhea Chakraborty releases video on #SushantSinghRajputDeathCase.
— ANI (@ANI) July 31, 2020
She says, "I've immense faith in God & the judiciary. I believe that I'll get justice…Satyameva Jayate. The truth shall prevail." pic.twitter.com/Fq1pNM5uaP
কয়েক দিন আগে সুশান্তের বাবার তরফে রিয়া ও আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে পটনার রাজেন্দ্র নগর পুলিশ স্টেশনে একটি ছ’পাতার এফআইআর দায়ের করা হয়। সেই এফআইআরে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬, ৩৪১, ৩৪২, ৩৮০, ৪০৬ ও ৪২০ ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়, যার মধ্যে আত্মহত্যায় প্ররোচনা, চুরি, বিশ্বাসভঙ্গ, বেআইনিভাবে সম্পত্তি লিখিয়ে নেওয়া প্রভৃতি ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করতে গত তিনদিন ধরে মুম্বইয়ে রয়েছেন বিহার পুলিশের চার আধিকারিকের একটি দল।
সুশান্তের বাবার করা অভিযোগের ভিত্তিতে মূলত আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। তাতে ইডির হাতে এমন অনেক প্রমাণ মিলেছে যাতে বোঝা যাচ্ছে, টাকার বেআইনি লেনদেন করা হয়েছে। এই লেনদেনের সঙ্গে ২৮ বছর বয়সী রিয়া ও তাঁর পরিবারের অন্যরা যুক্ত বলেই সন্দেহ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। তারপরেই ১৫ কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণার মামলা দায়ের করে ইডি। এবার তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় এই সংস্থা।
সুশান্তের বাবার করা অভিযোগের ভিত্তিতে মূলত আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। তাতে ইডির হাতে এমন অনেক প্রমাণ মিলেছে যাতে বোঝা যাচ্ছে, টাকার বেআইনি লেনদেন করা হয়েছে। এই লেনদেনের সঙ্গে ২৮ বছর বয়সী রিয়া ও তাঁর পরিবারের অন্যরা যুক্ত বলেই সন্দেহ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। তারপরেই ১৫ কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণার মামলা দায়ের করে ইডি। এবার তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় এই সংস্থা।