দেশের সময় ওয়েব ডেস্কঃ উত্তর২৪ পরগনা জেলা বিজেপি সূত্রের খবর,আগামী ২ ফেব্রুয়ারি গাইঘাটা থানার ঠাকুরনগরে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে রাজ্য জুড়ে মোট ৩০০ টি জনসভা করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে রাজ্য বিজেপি সূত্রে৷ রথযাত্রার ঘাটতি পূরণই এক্ষেত্রে বিজেপির মূল বিষয়৷ পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি মেনে আগামী ২ ও ৮ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে জনসভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী৷ যার একটি রয়েছে বনগাঁ মহকুমার গাইঘাটা থানার ঠাকুরনগরে৷ সেখানে সারা ভারত মতুয়া মহাসংঘের ডাকে জনসভার আয়োজন হয়েছে৷ যার মূল উদ্যোক্তা ঠাকুর পরিবারের সদস্য তথা বড়মা বীণাপাণি দেবীর নাতি শান্তনু ঠাকুর৷
আর তিনি দাবি করেছেন, ঠাকুরনগরের জনসভায় যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বড়মার সঙ্গেও দেখা করবেন৷ তবে বড়মাকে মঞ্চে নিয়ে যাবার কোনও কর্মসূচি নেই৷ প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাড়িতে এসেই বড়মার সঙ্গে দেখা করবেন৷ বড় মায়ের কাছে প্রধান মন্ত্রী আসছেন জেনে খুশি মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ৷দশ দফা দাবী নিয়ে প্রধান মন্ত্রীর মন্ত্রকে গিয়েছিল মতুয়া মহা সংঘ সেই দাবী পূরণের সদ্বিচ্ছা জানিয়ে,প্রধান মন্ত্রী বড় মায়ের সাথে দেখা করতে আসছেন৷ বড় মায়ের ছোট নাতি শান্তনু ঠাকুরের কথায় আমি রাজনীতি বুঝিনা, মতুয়া মহাসংঘের মানুষদের প্রয়োজন মিটুক,সেটাই চাই,
বড় মায়ের কাছে প্রধান মন্ত্রী আসছেন জেনে খুশি মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ৷দশ দফা দাবী নিয়ে প্রধান মন্ত্রীর মন্ত্রকে গিয়েছিল মতুয়া মহা সংঘ সেই দাবী পূরণের সদ্বিচ্ছা জানিয়ে,প্রধান মন্ত্রী বড় মায়ের সাথে দেখা করতে আসছেন৷ বড় মায়ের ছোট নাতি শান্তনু ঠাকুরের কথায় আমি রাজনীতি বুঝিনা, মতুয়া মহাসংঘের মানুষদের প্রয়োজন মিটুক,সেটাই চাই,
ধর্মের মধ্যে রাজনীতি আমি চাইনা৷ অন্যদিকে তৃণমূল সূত্রে জানা যাচ্ছে ,এই সভাতে পৌঁছনোর রাস্তায় মোদীকে কালো পতাকা দেখানো হবে৷ শুধু তাই নয়, মোদীর সভার আগের দিন অর্থাৎ ১লা ফেব্রুয়ারি এলাকায় বড় মিছিল করবে তৃণমূল বলেই জানা গিয়েছে৷ বিজেপি যাতে কোনও প্রকারেই তৃণমূলের এই ভোটবাক্সে থাবা বসাতে না পারে সেটি দেখছেন স্বয়ং জ্যোতিপ্রিয়বাবু নিজে৷ মতুয়াদের সঙ্গে তো বটেই মাঝে মধ্যেই তিনি সংঘের বড়মা বীণাপাণি দেবীর শারীরিক হাল-হকিকত জানতে হাজির হয়ে যান হাবরার বিধায়ক তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী৷ তবে শান্তনু ঠাকুর দাবি করলেই যে তা পূরণ হবে তা একেবারেই নয়৷ কারণ প্রধানমন্ত্রী কোথায় যাবেন তা প্রটোকল মেনে ঠিক হয়৷ যার পুরোটাই দেখেন প্রধানমন্ত্রীর দফতর৷ আর সেখান থেকে এখনও কোনও চিঠি আসেনি বলেই জানা গিয়েছে৷ তাই মতুয়া মহাসংঘের বড়মার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের বিষয় নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা৷ যদিও রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়বাবুর দাবি, ‘‘সে অনুমতির চিঠি আসলেও কোনও লাভ হবে না৷ কারণ বড়মা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন না৷’’
বিজেপি যাতে কোনও প্রকারেই তৃণমূলের এই ভোটবাক্সে থাবা বসাতে না পারে সেটি দেখছেন স্বয়ং জ্যোতিপ্রিয়বাবু নিজে৷ মতুয়াদের সঙ্গে তো বটেই মাঝে মধ্যেই তিনি সংঘের বড়মা বীণাপাণি দেবীর শারীরিক হাল-হকিকত জানতে হাজির হয়ে যান হাবরার বিধায়ক তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী৷ তবে শান্তনু ঠাকুর দাবি করলেই যে তা পূরণ হবে তা একেবারেই নয়৷ কারণ প্রধানমন্ত্রী কোথায় যাবেন তা প্রটোকল মেনে ঠিক হয়৷ যার পুরোটাই দেখেন প্রধানমন্ত্রীর দফতর৷ আর সেখান থেকে এখনও কোনও চিঠি আসেনি বলেই জানা গিয়েছে৷ তাই মতুয়া মহাসংঘের বড়মার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতের বিষয় নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা৷ যদিও রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়বাবুর দাবি, ‘‘সে অনুমতির চিঠি আসলেও কোনও লাভ হবে না৷ কারণ বড়মা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন না৷’’
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই দলের নেতা-নেতৃদের জানিয়ে দিয়েছিলেন বিজেপি যেখানে সভা করবে সেখানে পাল্টা সভা করবে তৃণমূল কংগ্রেস৷ বিজেপির রথযাত্রার পাল্টা তৃণমূলের পবিত্র যাত্রা করার কথাও ঘোষণা করা হয়েছিল৷ যদিও বিজেপির যেই রথযাত্রা কর্মসূচি শেষমেশ বাতিল হয়৷ তাই তৃণমূলের আর পবিত্র যাত্রা করার প্রয়োজন পড়েনি৷ তবে এইবার মোদীর জনসভার মোকাবিলায় নেমেছে তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্ব৷
গাইঘাটার প্রবীন তৃণমূল নেতা গোবিন্দ দাস বলেন, ধর্ম নয় আসলে মতুয়াদের ভোট বাক্সে চোখ পড়েছে মোদীর, সতর্ক আছে তৃণমূল। আমি নিজেই মতুয়া আর আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মতুয়াদের কে সর্বক্ষণ সর্বত ভাবে আগলে রাখেন, তাই তাঁদের মোদীর কোন সাহায্যের প্রয়োজন নেই। এদিকে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে ঠাকুরবাড়ি সংলগ্ন যে মাঠে ২ফেব্রুয়ারি প্রধান মন্ত্রীর সভা হওয়ার কথা,সেই মাঠে ২৮ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাভারত মতুয়া মহাসংঘের মমতা বালা ঠাকুরের গোষ্ঠীর একটি ধর্মীয় সভা হওয়ার কথা। তাঁর জন্য সরকারী অনুমোদনও দিয়ে দেওয়া হয়েছে৷এর ফলে ২ ফেব্রুয়ারী প্রধান মন্ত্রীর সভা অনুষ্ঠীত হওয়া নিয়ে জটিলতা তৈরী হয়েছে।