দেশের সময় ওয়েবডেস্কঃ আগামী লোকসভা ভোটের আগে আরও বেশি ভোটার টানতে উচ্চবর্ণের সংরক্ষণ করেছে মোদী সরকার।আর তড়িঘড়ি সেই সংরক্ষণকে কার্যকর করতে নেমে পড়েছে রেলমন্ত্রকও। ভোট রাজনীতির নতুন ইতিহাস তৈরি করতে চলেছে ভারতীয় রেলমন্ত্রক। বুধবারই রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ঘোষণা করেছেন, আগামী দু’বছরে ২.৩ লাখ কর্মী নিয়োগ করা হবে। আর সেই নিয়োগেই কার্যকর করা হবে উচ্চবর্ণের সংরক্ষণ।
রেলের এই ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে এক শ্রেণির ভোট ব্যাঙ্ক সুনিশ্চিত করে ফেলল বিজেপি।
কারণ দলিত আর সংখ্যালঘুদের ভোট যে এবার পাবেন না বিজেপি, সেটা তাঁরা আন্দাজ করে ফেলেছেন। তাই উচ্চবর্ণের সংরক্ষণ চালু করে তাঁদের ভোটটা সুনিশ্চিত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিজেপি।
রেলের এই নিয়োগ তার একটা বড় গিমিক বলে মনে করছেন রাজনীতিকরা। রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব জানান, দেড়লাখ নিয়োগ প্রক্রিয়া এপ্রিল মে মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে। সেই লোকসভা ভোটকেই টার্গেট করা হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন রেলের ১২ লাখ কর্মীর মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ হাজার কর্মী অবসর নেন প্রতি বছর। এই শূন্যস্থান আর ফেলে রাখতে চান না তাঁরা সেকারণেই এই বিপুল পরিমাণ কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব জানান, দেড়লাখ নিয়োগ প্রক্রিয়া এপ্রিল মে মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে। সেই লোকসভা ভোটকেই টার্গেট করা হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন রেলের ১২ লাখ কর্মীর মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ হাজার কর্মী অবসর নেন প্রতি বছর। এই শূন্যস্থান আর ফেলে রাখতে চান না তাঁরা সেকারণেই এই বিপুল পরিমাণ কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলের তরফে জানানো হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে প্রায় ১.৩১ লাখ কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেবে রেল। ২০২০ এপ্রিলের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হবে।
এখানেই লাখ টাকার প্রশ্ন উঠছে সাধারণ মানুষের মধ্যে! তাহলে গত চার বছরে কেন নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল না। ঠিক লোকসভা ভোটের আগেই কেন এই বিপুল পরিমাণ কর্মী নিয়োগের কথা ঘোষণা করল রেল।